Back
আল ফজর
Jump to Ayah Search
Play Share Copy
بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
কানযুল ঈমান
০. আল্লাহ্‌র নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময় (১)
ইরফানুল কুরআন
০. আল্লাহর নামে শুরু, যিনি পরম করুণাময়, সতত অসীম দয়ালু।
Play Share Copy
وَ الۡفَجۡرِ ۙ﴿۱﴾
কানযুল ঈমান
১. ওই ভোর বেলার শপথ,
ইরফানুল কুরআন
১. শপথ উদীয়মান প্রভাতের (যা দ্বারা রাতের অন্ধকার দূরীভূত হয়),* * এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, প্রতিদিনের ভোর অথবা ফজরের নামায, অথবা বিশেষভাবে জিলহজ্জ মাসের প্রথম প্রভাত অথবা পহেলা মহররমের প্রভাত, অথবা ঈদুল আযহার দিনের প্রভাত। এর দ্বারা সায়্যিদুনা মুহাম্মাদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম-এঁর পবিত্র সত্তাও উদ্দেশ্য, যাঁর শুভাগমন অজ্ঞানতা ও স্বেচ্ছাচারিতার অন্ধকার দূরীভূত করেছে এবং ঈমানের প্রত্যুষ নিয়ে এসেছে।
Play Share Copy
وَ لَیَالٍ عَشۡرٍ ۙ﴿۲﴾
কানযুল ঈমান
২. এবং দশ রাতের,
ইরফানুল কুরআন
২. এবং শপথ (মুবারক) দশ রজনীর,* * এর দ্বারা উদ্দেশ্য পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকের রাত্রিসমূহ, অথবা মুহররম মাসের প্রথম দশকের রাত্রিসমুহ অথবা জিলহজ্জের প্রথম দশকের রাত্রিসমুহ যেগুলো বরকতে ও মর্যাদার দ্বারা পরিব্যাপ্ত।
Play Share Copy
وَّ الشَّفۡعِ وَ الۡوَتۡرِ ۙ﴿۳﴾
কানযুল ঈমান
৩. এবং জোড় ও বিজোড়ের,
ইরফানুল কুরআন
৩. এবং শপথ জোড় ও বিজোড়ের,* * শাফয়ি (জোড়া) দ্বারা সমগ্র সৃষ্টিকুলকে বোঝানো হচ্ছে, যেগুলোকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করা হয়েছে। আর বিতর (বিজোড় বা এক ও অদ্বিতীয়) দ্বারা সৃষ্টিকর্তাকে বোঝানো হচ্ছে যিনি এক ও অদ্বিতীয় এবং যার কোনো শরীক নেই, অথবা জোড়া দ্বারা বোঝানো হয়েছে ত্যাগের (কোরবানীর) দিনগুলো এবং হজ্জের একক দিনটি (আরাফার দিন)-কে। অথবা শাফয়ি (জোড়া) দ্বারা বোঝানো হচ্ছে দুনিয়ার দিন আর রাতগুলোকে, পক্ষান্তরে বিতর (এক ও অদ্বিতীয়) দ্বারা বোঝানো হচ্ছে কেয়ামতের একমাত্র দিবসকে, যার রাত কখনো হবে না। অথবা শাফয়ি (জোড়া) দ্বারা সারা বছরের সাধারণ যুগল রাতগুলো এবং বিতর বা অদ্বিতীয় দ্বারা সারা বছরের বরকতময় বিজোড় রাতকে বোঝানো হয়েছে, যেমন শবে মেরাজ, শবে বরাত আর শবে ক্বদরের রাত যা যথাক্রমে পবিত্র রজব, শাবান এবং রমজান মাসে আসে। অথবা শাফয়ি (জোড়া) দ্বারা হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম এর যুগল বা জোড়াকে বোঝানো হয়েছে, এবং বিতর দ্বারা বোঝানো হতে পারে হযরত আদম আলাইহিস সালামের একক সত্তা যার মাধ্যমে মানবজাতির সৃষ্টির সূচনা হয়েছে।
Play Share Copy
وَ الَّیۡلِ اِذَا یَسۡرِ ۚ﴿۴﴾
কানযুল ঈমান
৪. এবং রাতের, যখন অতিক্রম করে যায়-
ইরফানুল কুরআন
৪. এবং শপথ রজনীর যখন তা অতিক্রান্ত হয় (বর্ণনার উদ্দেশ্য- প্রতি রাত অথবা বিশেষভাবে হজ্জকালীন মুযদালিফার রাত অথবা মাহে রমজানে শবে কদরের রাত)।
Play Share Copy
ہَلۡ فِیۡ ذٰلِکَ قَسَمٌ لِّذِیۡ حِجۡرٍ ؕ﴿۵﴾
কানযুল ঈমান
৫. কেনই বা এতে জ্ঞানীদের জন্য শপথ হয়েছে!
ইরফানুল কুরআন
৫. নিশ্চয়ই এর মধ্যে জ্ঞান-সম্পন্নদের জন্যে নিহিত রয়েছে সুদৃঢ় শপথ।
Play Share Copy
اَلَمۡ تَرَ کَیۡفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِعَادٍ ۪ۙ﴿۶﴾
কানযুল ঈমান
৬. আপনি কি দেখেন নি আপনার রব ‘আদ গোত্রের সাথে কি ধরণের ব্যবহার করেছেন?
ইরফানুল কুরআন
৬. আপনি কি দেখেননি, আপনার প্রতিপালক ’আদ জাতির সাথে কী (আচরণ) করেছিলেন?
Play Share Copy
اِرَمَ ذَاتِ الۡعِمَادِ ۪ۙ﴿۷﴾
কানযুল ঈমান
৭. ওই ‘ইরম’ সীমাতীত লম্বা ছিলো।
ইরফানুল কুরআন
৭. (তারা ছিল) ইরাম (জাতির লোক এবং) ছিল বৃহদাকার স্তম্ভসম (দীর্ঘদেহী ও উঁচু প্রাসাদরাজির অধিকারী)।
Play Share Copy
الَّتِیۡ لَمۡ یُخۡلَقۡ مِثۡلُہَا فِی الۡبِلَادِ ۪ۙ﴿۸﴾
কানযুল ঈমান
৮. এমনকি, তাদের মতো (কাউকে) শহরগুলোতে সৃষ্টি করা হয় নি;
ইরফানুল কুরআন
৮. যার সমতুল্য (কিছুই পৃথিবীর) কোনো দেশে সৃষ্টি করা হয়নি।
Play Share Copy
وَ ثَمُوۡدَ الَّذِیۡنَ جَابُوا الصَّخۡرَ بِالۡوَادِ ۪ۙ﴿۹﴾
কানযুল ঈমান
৯. এবং ‘সামূদ’ (গোত্রীয়রা), যারা মরুদ্যানে বড় বশড় প্রস্তরখণ্ড কেটেছিলো;
ইরফানুল কুরআন
৯. এবং সামুদ (-এর সাথে কী আচরণ করা হয়েছিল) যারা পাথর কেটে (কুরা) উপত্যকায় (তৈরী করতো শত শত শহর)।
১০
Play Share Copy
وَ فِرۡعَوۡنَ ذِی الۡاَوۡتَادِ ﴿۪ۙ۱۰﴾
কানযুল ঈমান
১০. এবং ফির’আঊন, যে চৌকীলকের ফলকে আটকিয়ে শাস্তি দিতো;
ইরফানুল কুরআন
১০. এবং ফেরাউন (-এর কী পরিণতি হয়েছিল), যে ছিল বিশাল সৈন্যবাহিনীর অধিকারী (অথবা মানুষকে পেরেক দিয়ে শাস্তি প্রদানকারী)?
১১
Play Share Copy
الَّذِیۡنَ طَغَوۡا فِی الۡبِلَادِ ﴿۪ۙ۱۱﴾
কানযুল ঈমান
১১. যারা শহরগুলোতে ঐদ্ধত্য প্রকাশ করলো,
ইরফানুল কুরআন
১১. (তারা) সেসব সম্প্রদায়, যারা (নিজ নিজ) দেশে সীমালঙ্ঘন করেছিল,
১২
Play Share Copy
فَاَکۡثَرُوۡا فِیۡہَا الۡفَسَادَ ﴿۪ۙ۱۲﴾
কানযুল ঈমান
১২. অতঃপর সেগুলোতে অনেক ফ্যাসাদ ছড়ালো।
ইরফানুল কুরআন
১২. এরপর সেখানে অত্যাচার-অরাজকতা ছড়িয়ে দিয়েছিল।
১৩
Play Share Copy
فَصَبَّ عَلَیۡہِمۡ رَبُّکَ سَوۡطَ عَذَابٍ ﴿ۚۙ۱۳﴾
কানযুল ঈমান
১৩. সুতরাং তাদেরকে তোমাদের রব আযাবের চাবুক অতি জোরে মারলেন।
ইরফানুল কুরআন
১৩. অতঃপর আপনার প্রতিপালক তাদের উপর শাস্তির চাবুক বর্ষণ করলেন।
১৪
Play Share Copy
اِنَّ رَبَّکَ لَبِالۡمِرۡصَادِ ﴿ؕ۱۴﴾
কানযুল ঈমান
১৪. নিশ্চয় তোমাদের রবের সৃষ্টি থেকে কিছুই অদৃশ্য নয়।
ইরফানুল কুরআন
১৪. নিশ্চয়ই আপনার প্রতিপালক (অবাধ্য ও নাফরমানদের প্রতি) সর্বদা পর্যবেক্ষণশীল।
১৫
Play Share Copy
فَاَمَّا الۡاِنۡسَانُ اِذَا مَا ابۡتَلٰىہُ رَبُّہٗ فَاَکۡرَمَہٗ وَ نَعَّمَہٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَکۡرَمَنِ ﴿ؕ۱۵﴾
কানযুল ঈমান
১৫. কিন্তু মানুষ তো যখন তাকে তার রবে এভাবে পরীক্ষা করেন যে, তাকে উচ্চপদ ও নি’মাত দান করেন, তখন বলে, ‘আমার রব আমাকে সম্মান দিয়েছেন।’
ইরফানুল কুরআন
১৫. কিন্তু মানুষ (এমন), যখন তার প্রতিপালক তাকে (শান্তি এবং স্বাচ্ছন্দ্য দিয়ে) পরীক্ষা করেন, তাকে সম্মানিত করে অনুগ্রহ করেন এবং তাকে নিয়ামতরাজি প্রদান করেন তখন সে বলে, ‘আমার প্রতিপালক আমাকে সম্মানিত করেছেন’।
১৬
Play Share Copy
وَ اَمَّاۤ اِذَا مَا ابۡتَلٰىہُ فَقَدَرَ عَلَیۡہِ رِزۡقَہٗ ۬ۙ فَیَقُوۡلُ رَبِّیۡۤ اَہَانَنِ ﴿ۚ۱۶﴾
কানযুল ঈমান
১৬. আর যদি পরীক্ষা করেন এবং তার রিযক্ব তার উপর সংকুচিত করে দেন, তবে বলে, ‘আমার রব আমাকে অপমানিত করেছেন’।
ইরফানুল কুরআন
১৬. কিন্তু যখন তিনি তাকে (কষ্ট ও দুর্দশা দিয়ে) পরীক্ষা করেন এবং তার রিযিক সংকুচিত করেন তখন সে বলে, ‘আমার প্রতিপালক আমাকে অপমানিত করেছেন’।
১৭
Play Share Copy
کَلَّا بَلۡ لَّا تُکۡرِمُوۡنَ الۡیَتِیۡمَ ﴿ۙ۱۷﴾
কানযুল ঈমান
১৭. এমন নয়, বরং তোমরা এতিমের সম্মান করছো না,
ইরফানুল কুরআন
১৭. না, তা নয়, বরং! (বাস্তবতা হলো এই যে, মান-সম্মান এবং ধন-দৌলত প্রাপ্তির পরে) তোমরা এতিমদের সম্মান ও মূল্যায়ণ করো না।
১৮
Play Share Copy
وَ لَا تَحٰٓضُّوۡنَ عَلٰی طَعَامِ الۡمِسۡکِیۡنِ ﴿ۙ۱۸﴾
কানযুল ঈমান
১৮. এবং পরস্পরের মধ্যে একে অপরকে উৎসাহ দিচ্ছো না মিসকীনকে আহার করানোর প্রতি,
ইরফানুল কুরআন
১৮. আর না তোমরা পরস্পরকে অনুপ্রাণিত করো (সমাজে ক্ষুধা নিবারণে গরীব, অসহায় ও) মিসকীনদের খাদ্য দানে।
১৯
Play Share Copy
وَ تَاۡکُلُوۡنَ التُّرَاثَ اَکۡلًا لَّمًّا ﴿ۙ۱۹﴾
কানযুল ঈমান
১৯. এবং উত্তরাধিকারের মাল একত্রিত করে সম্পূর্ণরূপে খেয়ে থাকো,
ইরফানুল কুরআন
১৯. আর উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সমস্ত সম্পদ একত্রিত করে (নিজেরাই) গ্রাস করো (এবং এ থেকে দারিদ্রপীড়িতদেরকে তাদের প্রাপ্য অধিকার প্রদান করো না)।
২০
Play Share Copy
وَّ تُحِبُّوۡنَ الۡمَالَ حُبًّا جَمًّا ﴿ؕ۲۰﴾
কানযুল ঈমান
২০. এবং মাল-দৌলতকে অত্যন্ত ভালোবাসছো।
ইরফানুল কুরআন
২০.এবং তোমরা ধন-সম্পদকে সীমাহীন ভালোবাসো।
২১
Play Share Copy
کَلَّاۤ اِذَا دُکَّتِ الۡاَرۡضُ دَکًّا دَکًّا ﴿ۙ۲۱﴾
কানযুল ঈমান
২১. হাঁ, হাঁ, যখন যমীনকে টুকরো টুকরো করে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়া হবে,
ইরফানুল কুরআন
২১. নিঃসন্দেহে যখন পৃথিবীকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ধূলিকণায় পরিণত করা হবে,
২২
Play Share Copy
وَّ جَآءَ رَبُّکَ وَ الۡمَلَکُ صَفًّا صَفًّا ﴿ۚ۲۲﴾
কানযুল ঈমান
২২. এবং আপনার রব এর নির্দেশ আসবে আর ফিরিশ্‌তাগণ আসবে কাতার কাতার হয়ে,
ইরফানুল কুরআন
২২. আর যখন আপনার প্রতিপালক আপন নূরে আবির্ভূত হবেন এবং ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধ হয়ে (তাঁর সমীপে) উপস্থিত হবেন,
২৩
Play Share Copy
وَ جِایۡٓءَ یَوۡمَئِذٍۭ بِجَہَنَّمَ ۬ۙ یَوۡمَئِذٍ یَّتَذَکَّرُ الۡاِنۡسَانُ وَ اَنّٰی لَہُ الذِّکۡرٰی ﴿ؕ۲۳﴾
কানযুল ঈমান
২৩. এবং সেদিন জাহান্নামকে উপস্থাপন করা হবে; সেদিন মানুষ ভাববে এবং এখন তার ভাববার সময় কোথায়?
ইরফানুল কুরআন
২৩. আর সেদিন জাহান্নামকে উপস্থিত করা হবে; সেদিন মানুষ উপলব্ধি করবে, কিন্তু (তখন) এ উপদেশ কিভাবে (উপকারে) আসবে?
২৪
Play Share Copy
یَقُوۡلُ یٰلَیۡتَنِیۡ قَدَّمۡتُ لِحَیَاتِیۡ ﴿ۚ۲۴﴾
কানযুল ঈমান
২৪. বলবে, ‘হায়, কোন রকমে আমি যদি জীবদ্দশায়ই সৎকর্ম অগ্রিম পাঠাতে পারতাম।
ইরফানুল কুরআন
২৪. সে বলবে, ‘হায়! যদি আমি আমার (এ প্রকৃত) জীবনের জন্যে অগ্রে (কিছু) প্রেরণ করতাম (যা আজকে আমার কাজে আসতো)!
২৫
Play Share Copy
فَیَوۡمَئِذٍ لَّا یُعَذِّبُ عَذَابَہٗۤ اَحَدٌ ﴿ۙ۲۵﴾
কানযুল ঈমান
২৫. তবে, সেদিন তাঁর মত শাস্তি কেউ দিতে পারে না,
ইরফানুল কুরআন
২৫. অতঃপর সেদিন তাঁর শাস্তির ন্যায় কেউ শাস্তি দিতে পারবে না,
২৬
Play Share Copy
وَّ لَا یُوۡثِقُ وَ ثَاقَہٗۤ اَحَدٌ ﴿ؕ۲۶﴾
কানযুল ঈমান
২৬. এবং তাঁর মতো বাধনও কেউ বাধতে পারে না।
ইরফানুল কুরআন
২৬. আর তাঁর বন্ধনের ন্যায় বন্ধন কেউ করতে পারবে না।
২৭
Play Share Copy
یٰۤاَیَّتُہَا النَّفۡسُ الۡمُطۡمَئِنَّۃُ ﴿٭ۖ۲۷﴾
কানযুল ঈমান
২৭. হে শান্তিময় প্রাণ!
ইরফানুল কুরআন
২৭. হে প্রশান্ত আত্মা!
২৮
Play Share Copy
ارۡجِعِیۡۤ اِلٰی رَبِّکِ رَاضِیَۃً مَّرۡضِیَّۃً ﴿ۚ۲۸﴾
কানযুল ঈমান
২৮. স্বীয় রবের দিকে ফিরে যাও, এভাবে যে, তুমি তার উপর সন্তুষ্ট এবং তিনি তোমার উপর সন্তুষ্ট,
ইরফানুল কুরআন
২৮. ফিরে আসো তোমার প্রতিপালকের নিকট, যেন তুমি আকুলভাবে তাঁর সন্তুষ্টি কামনাকারী এবং তাঁর সন্তুষ্টিও তোমার প্রত্যাশী। (যেন তুমি তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট এবং তিনিও তোমার প্রতি সন্তুষ্ট)।
২৯
Play Share Copy
فَادۡخُلِیۡ فِیۡ عِبٰدِیۡ ﴿ۙ۲۹﴾
কানযুল ঈমান
২৯. অতঃপর আমার খাস বান্দাদের মধ্যে প্রবেশ করো,
ইরফানুল কুরআন
২৯. অতঃপর তুমি আমার (পরিপূর্ণ) বান্দাগণের দলভুক্ত হও,
৩০
Play Share Copy
وَ ادۡخُلِیۡ جَنَّتِیۡ ﴿۳۰﴾
কানযুল ঈমান
৩০. এবং আমার জান্নাতে এসো!
ইরফানুল কুরআন
৩০. এবং প্রবেশ করো আমার (নৈকট্য ও দিদারের) জান্নাতে।’