بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
কানযুল ঈমান
০. আল্লাহ্র নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময় (১)
ইরফানুল কুরআন
০. আল্লাহর নামে শুরু, যিনি পরম করুণাময়, সতত অসীম দয়ালু।
وَ الۡمُرۡسَلٰتِ عُرۡفًا ۙ﴿۱﴾
কানযুল ঈমান
১. শপথ সেগুলোর, যেগুলো প্রেরণ করা হয় লাগাতার;
ইরফানুল কুরআন
১. শপথ মৃদু-মন্দ বায়ুর, যা ক্রমাগত প্রবাহমান,
فَالۡعٰصِفٰتِ عَصۡفًا ۙ﴿۲﴾
কানযুল ঈমান
২. অতঃপর যেগুলো প্রচণ্ড ঝটকা দেয়;
ইরফানুল কুরআন
২. অতঃপর শপথ প্রলয়ংকরী ঝটিকার, যা বয়ে চলে প্রচন্ড বেগে,
وَّ النّٰشِرٰتِ نَشۡرًا ۙ﴿۳﴾
কানযুল ঈমান
৩. অতঃপর যেগুলো বিক্ষিপ্ত করে ছড়িয়ে দেয়;
ইরফানুল কুরআন
৩. আর শপথ সেসবের, যা মেঘমালাকে চতুর্দিকে সঞ্চালন করে,
فَالۡفٰرِقٰتِ فَرۡقًا ۙ﴿۴﴾
কানযুল ঈমান
৪. অতঃপর যেগুলো ন্যায় ও অন্যায়ের মধ্যে খুব পার্থক্য করে দেয়,
ইরফানুল কুরআন
৪. অতঃপর শপথ সেসবের, যা (মেঘমালাকে) বিচ্ছিন্ন করে,
فَالۡمُلۡقِیٰتِ ذِکۡرًا ۙ﴿۵﴾
কানযুল ঈমান
৫. অতঃপর সেগুলোরই শপথ; যেগুলোর যিক্রের অনুপ্রেরণা প্রদান করে;
ইরফানুল কুরআন
৫. অতঃপর শপথ সেসবের, যা উপদেশ আনয়ন করে,
عُذۡرًا اَوۡ نُذۡرًا ۙ﴿۶﴾
কানযুল ঈমান
৬. যুক্তি-প্রমাণ পরিপূর্ণ করার অথবা সতর্ক করার নিমিত্ত।
ইরফানুল কুরআন
৬. যুক্তিতর্ক পূর্ণ করার জন্যে অথবা সতর্ক করার জন্যে,
اِنَّمَا تُوۡعَدُوۡنَ لَوَاقِعٌ ؕ﴿۷﴾
কানযুল ঈমান
৭. নিশ্চয় যে বিষয়ের তোমাদেরকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে, তা অবশ্যই ঘটমান।
ইরফানুল কুরআন
৭. নিশ্চয়ই তোমাদেরকে (কিয়ামতের) যে অঙ্গীকার করা হয়েছে তা অবশ্যম্ভাবী।
فَاِذَا النُّجُوۡمُ طُمِسَتۡ ۙ﴿۸﴾
কানযুল ঈমান
৮. অতঃপর যখন তারকারাজিকে নিষ্প্রভ করা হবে;
ইরফানুল কুরআন
৮. অতঃপর যখন নক্ষত্রসমূহের আলো নির্বাপিত হবে,
وَ اِذَا السَّمَآءُ فُرِجَتۡ ۙ﴿۹﴾
কানযুল ঈমান
৯. এবং যখন আস্মানে ছিদ্রের সৃষ্টি হবে;
ইরফানুল কুরআন
৯. আর যখন আকাশ বিদীর্ণ হবে,
وَ اِذَا الۡجِبَالُ نُسِفَتۡ ﴿ۙ۱۰﴾
কানযুল ঈমান
১০. এবং যখন পর্বতমালাকে ধূলায় পরিণত করে উড়িয়ে দেওয়া হবে;
ইরফানুল কুরআন
১০. আর যখন পর্বতমালা (চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে) বিক্ষিপ্ত হবে,
وَ اِذَا الرُّسُلُ اُقِّتَتۡ ﴿ؕ۱۱﴾
কানযুল ঈমান
১১. এবং যখন রসূলগণের সময় আসবে;
ইরফানুল কুরআন
১১. আর যখন নির্ধারিত সময়ে রাসূলগণকে একত্রিত করা হবে (নিজ নিজ উম্মতের সাক্ষী হবার জন্যে),
لِاَیِّ یَوۡمٍ اُجِّلَتۡ ﴿ؕ۱۲﴾
কানযুল ঈমান
১২. কোন্ দিনের জন্য স্থির করা হয়েছিলো?
ইরফানুল কুরআন
১২. আচ্ছা, কোন্ দিনের জন্যে (এসব বিষয়) নির্ধারিত হয়েছে?
لِیَوۡمِ الۡفَصۡلِ ﴿ۚ۱۳﴾
কানযুল ঈমান
১৩. মীমাংসার দিনের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
১৩.বিচার দিবসের জন্যে।
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا یَوۡمُ الۡفَصۡلِ ﴿ؕ۱۴﴾
কানযুল ঈমান
১৪. এবং তুমি কি জানো মীমাংসা দিন কি?
ইরফানুল কুরআন
১৪. আর আপনাকে কে অবগত করেছে, বিচার দিবস কী?
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۱۵﴾
কানযুল ঈমান
১৫. সে দিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
১৫. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
اَلَمۡ نُہۡلِکِ الۡاَوَّلِیۡنَ ﴿ؕ۱۶﴾
কানযুল ঈমান
১৬. আমি কি পূর্ববর্তীদেরকে ধ্বংস করিনি?
ইরফানুল কুরআন
১৬.আমরা কি পূর্ববর্তী (মিথ্যাপ্রতিপন্নকারী) লোকদেরকে ধ্বংস করিনি?
ثُمَّ نُتۡبِعُہُمُ الۡاٰخِرِیۡنَ ﴿۱۷﴾
কানযুল ঈমান
১৭. অতঃপর পরবর্তীদেরকে তাদের পেছনে পৌঁছাবো।
ইরফানুল কুরআন
১৭. অতঃপর আমরা পরবর্তী লোকদেরকেও (ধ্বংস সাধনে) তাদের অনুগামী করবো।
کَذٰلِکَ نَفۡعَلُ بِالۡمُجۡرِمِیۡنَ ﴿۱۸﴾
কানযুল ঈমান
১৮. পাপীদের সাথে আমি এরূপই করে থাকি।
ইরফানুল কুরআন
১৮.আর আপরাধীদের সাথে আমরা এরূপই (আচরণ) করে থাকি।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۱۹﴾
কানযুল ঈমান
১৯. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
১৯. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
اَلَمۡ نَخۡلُقۡکُّمۡ مِّنۡ مَّآءٍ مَّہِیۡنٍ ﴿ۙ۲۰﴾
কানযুল ঈমান
২০. আমি কি তোমাদেরকে এক তুচ্ছ পানি থেকে সৃষ্টি করি নি?
ইরফানুল কুরআন
২০. আমরা কি তোমাদেরকে তুচ্ছ (একবিন্দু) পানি থেকে সৃষ্টি করিনি?
فَجَعَلۡنٰہُ فِیۡ قَرَارٍ مَّکِیۡنٍ ﴿ۙ۲۱﴾
কানযুল ঈমান
২১. অতঃপর সেটাকে এক সুরক্ষিত স্থানে রেখেছি;
ইরফানুল কুরআন
২১. অতঃপর তা রেখেছি (মায়ের জরায়ূর) সংরক্ষিত আধারে,
اِلٰی قَدَرٍ مَّعۡلُوۡمٍ ﴿ۙ۲۲﴾
কানযুল ঈমান
২২. এক নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যন্ত;
ইরফানুল কুরআন
২২. (সময়ের) এক নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত।
فَقَدَرۡنَا ٭ۖ فَنِعۡمَ الۡقٰدِرُوۡنَ ﴿۲۳﴾
কানযুল ঈমান
২৩. অতঃপর আমি পরিমাণ নির্ণয় করেছি; সুতরাং আমি কতই উত্তম শক্তিমান!
ইরফানুল কুরআন
২৩. এরপর আমরা সময়ের পরিমাণ নির্ধারণ করেছি (গর্ভধারণ থেকে জন্ম পর্যন্ত সবগুলো পর্যায়ের জন্যে)। সুতরাং (আমরা) কতোই না নিপূণ নির্ধারক!
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۲۴﴾
কানযুল ঈমান
২৪. সে দিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
২৪. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
اَلَمۡ نَجۡعَلِ الۡاَرۡضَ کِفَاتًا ﴿ۙ۲۵﴾
কানযুল ঈমান
২৫. আমি কি যমীনকে একত্রকারী করি নি-
ইরফানুল কুরআন
২৫. আমরা কি পৃথিবীকে সৃষ্টি করিনি ধারণকারীরূপে,
اَحۡیَآءً وَّ اَمۡوَاتًا ﴿ۙ۲۶﴾
কানযুল ঈমান
২৬. তোমাদের জীবিত ও মৃতদের?
ইরফানুল কুরআন
২৬. (যা একত্রে ধারণ করে) জীবিতদেরকেও এবং মৃতদেরকেও?
وَّ جَعَلۡنَا فِیۡہَا رَوَاسِیَ شٰمِخٰتٍ وَّ اَسۡقَیۡنٰکُمۡ مَّآءً فُرَاتًا ﴿ؕ۲۷﴾
কানযুল ঈমান
২৭. এবং আমি তাতে উচু উচু নোঙ্গর স্থাপন করেছি এবং আমি তোমাদেরকে খুব মিষ্ট পানি পান করিয়েছি।
ইরফানুল কুরআন
২৭. আমরা তাতে স্থাপন করেছি সুউচ্চ, সুদৃঢ় পর্বতমালা এবং তোমাদেরকে পান করিয়েছি (মিষ্টি পানির ঝরনা দ্বারা) সুপেয় পানি।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۲۸﴾
কানযুল ঈমান
২৮. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
২৮. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
اِنۡطَلِقُوۡۤا اِلٰی مَا کُنۡتُمۡ بِہٖ تُکَذِّبُوۡنَ ﴿ۚ۲۹﴾
কানযুল ঈমান
২৯. চলো, সেটার প্রতি, যাকে তোমরা অস্বীকার করতে।
ইরফানুল কুরআন
২৯. (এখন) তোমরা চলো তারই দিকে (অর্থাৎ শাস্তির দিকে), যা তোমরা অস্বীকার করতে।
اِنۡطَلِقُوۡۤا اِلٰی ظِلٍّ ذِیۡ ثَلٰثِ شُعَبٍ ﴿ۙ۳۰﴾
কানযুল ঈমান
৩০. চলো, ওই ধোঁয়ার ছায়ার প্রতি, যার তিনটি শাখা আছে;
ইরফানুল কুরআন
৩০. চলো (জাহান্নামের ধোঁয়ার কুন্ডলীবিশিষ্ট) ছায়ার দিকে, যার তিনটি শাখা রয়েছে,
لَّا ظَلِیۡلٍ وَّ لَا یُغۡنِیۡ مِنَ اللَّہَبِ ﴿ؕ۳۱﴾
কানযুল ঈমান
৩১. না ছায়া প্রদান করে, না অগ্নিশিখা (উত্তাপ) থেকে রক্ষা করে।
ইরফানুল কুরআন
৩১. যে ছায়া না শীতল, আর না অগ্নির উত্তাপ থেকে রক্ষা করে।
اِنَّہَا تَرۡمِیۡ بِشَرَرٍ کَالۡقَصۡرِ ﴿ۚ۳۲﴾
কানযুল ঈমান
৩২. নিশ্চয় দোযখ স্ফুলিঙ্গ উড়াতে থাকে যেমন উঁচু প্রাসাদ।
ইরফানুল কুরআন
৩২. নিশ্চয়ই এ (জাহান্নাম) উঁচু অট্টালিকা সদৃশ (বিশাল) শিখা ও স্ফুলিঙ্গ নিক্ষেপ করে।
کَاَنَّہٗ جِمٰلَتٌ صُفۡرٌ ﴿ؕ۳۳﴾
কানযুল ঈমান
৩৩. যেন সেগুলো হলদে বর্ণের উষ্ট্রসমূহ।
ইরফানুল কুরআন
৩৩. (এমনও মনে হবে) যেন এ (স্ফুলিঙ্গ) পীতবর্ণ উষ্ট্রশ্রেণী।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۳۴﴾
কানযুল ঈমান
৩৪. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
৩৪. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
ہٰذَا یَوۡمُ لَا یَنۡطِقُوۡنَ ﴿ۙ۳۵﴾
কানযুল ঈমান
৩৫. এটা এমন দিন যে, তারা না কথা বলতে পারবে;
ইরফানুল কুরআন
৩৫. এটি এমন দিন, যেদিন তারা কথাও বলতে পারবে না,
وَ لَا یُؤۡذَنُ لَہُمۡ فَیَعۡتَذِرُوۡنَ ﴿۳۶﴾
কানযুল ঈমান
৩৬. এবং না তারা অনুমতি পাবে ওযর-আপত্তি পেশ করার।
ইরফানুল কুরআন
৩৬. আর তাদেরকে অনুমতিও দেয়া হবে না অযুহাত পেশ করার।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۳۷﴾
কানযুল ঈমান
৩৭. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
৩৭. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
ہٰذَا یَوۡمُ الۡفَصۡلِ ۚ جَمَعۡنٰکُمۡ وَ الۡاَوَّلِیۡنَ ﴿۳۸﴾
কানযুল ঈমান
৩৮. এটা হচ্ছে মীমাংসার দিন; আমি তোমাদেরকে একত্রিত করেছি এবং সমস্ত পূর্ববর্তীদেরকে।
ইরফানুল কুরআন
৩৮. এটি বিচার দিবস (যাতে) আমরা একত্রিত করবো তোমাদেরকে এবং পূর্ববর্তী (সমস্ত) লোকদেরকে।
فَاِنۡ کَانَ لَکُمۡ کَیۡدٌ فَکِیۡدُوۡنِ ﴿۳۹﴾
কানযুল ঈমান
৩৯. এখন যদি তোমাদের কোন চক্রান্ত থাকে, তবে আমার বিরুদ্ধে করো।
ইরফানুল কুরআন
৩৯. অতঃপর যদি তোমাদের নিকট (শাস্তি থেকে বাঁচার) কোনো উপায় (ও অপকৌশল) থাকে তবে আমার উপর (এ) অপকৌশল প্রয়োগ করো।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۴۰﴾
কানযুল ঈমান
৪০. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
৪০. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ ظِلٰلٍ وَّ عُیُوۡنٍ ﴿ۙ۴۱﴾
কানযুল ঈমান
৪১. নিশ্চয় খোদাভীতি-সম্পন্নরা, ছায়া ও ঝরণাসমূহের মধ্যে থাকবে;
ইরফানুল কুরআন
৪১. নিশ্চয়ই পরহেযগারগণ থাকবে (আরাম আয়েশে) শীতল ছায়ায় এবং ঝরনাধারায়।
وَّ فَوَاکِہَ مِمَّا یَشۡتَہُوۡنَ ﴿ؕ۴۲﴾
কানযুল ঈমান
৪২. এবং ফলমূলের মধ্যে, যা তাদের মন চায়।
ইরফানুল কুরআন
৪২. আর যে ফলমূলই তারা কামনা করবে (তাদের জন্যে তা বিদ্যমান থাকবে)।
کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا ہَنِیۡٓــًٔۢا بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۴۳﴾
কানযুল ঈমান
৪৩. আহার করো ও পান করো তৃপ্ত হয়ে আপন কর্মসমূহের প্রতিদান।
ইরফানুল কুরআন
৪৩. (তাদেরকে বলা হবে:) ‘তৃপ্তি সহকারে খাও এবং পান করো, তোমরা যা করতে সেসব (নেক) আমলের বিনিময়ে’।
اِنَّا کَذٰلِکَ نَجۡزِی الۡمُحۡسِنِیۡنَ ﴿۴۴﴾
কানযুল ঈমান
৪৪. নিশ্চয় সৎকর্মপরায়ণদেরকে আমি এমনই পুরস্কার দিয়ে থাকি।
ইরফানুল কুরআন
৪৪. নিশ্চয়ই এভাবেই আমরা সৎকর্মপরায়ণদেরকে পুরস্কৃত করে থাকি।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۴۵﴾
কানযুল ঈমান
৪৫. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
৪৫. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
کُلُوۡا وَ تَمَتَّعُوۡا قَلِیۡلًا اِنَّکُمۡ مُّجۡرِمُوۡنَ ﴿۴۶﴾
কানযুল ঈমান
৪৬. কিছুদিন আহার করে নাও ও ভোগ করে নাও। নিশ্চয় তোমরা অপরাধী।
ইরফানুল কুরআন
৪৬. (হে সত্য অস্বীকারকারীরা!) তোমরা সামান্য সময়ের জন্যে খেয়ে নাও এবং ভোগ করে নাও। নিশ্চয়ই তোমরা অপরাধী।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۴۷﴾
কানযুল ঈমান
৪৭. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
৪৭. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
وَ اِذَا قِیۡلَ لَہُمُ ارۡکَعُوۡا لَا یَرۡکَعُوۡنَ ﴿۴۸﴾
কানযুল ঈমান
৪৮. এবং যখন তাদেরকে বলা হয়- ‘নামায পড়ো!’ তখন পড়ে না।
ইরফানুল কুরআন
৪৮. আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা (আল্লাহ্র সমীপে) নত হও’, তখন তারা নত হয় না।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿۴۹﴾
কানযুল ঈমান
৪৯. সেদিন দুর্ভোগ অস্বীকারকারীদের জন্য।
ইরফানুল কুরআন
৪৯. সেদিন দুর্ভোগ (ও ধ্বংস) মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের জন্যে!
فَبِاَیِّ حَدِیۡثٍۭ بَعۡدَہٗ یُؤۡمِنُوۡنَ ﴿۵۰﴾
কানযুল ঈমান
৫০. অতঃপর এর পরে কোন্ কথার উপর ঈমান আনবে?
ইরফানুল কুরআন
৫০. অতঃপর তারা এর (এ কুরআনের) পরিবর্তে আর কোন্ কথায় বিশ্বাস স্থাপন করবে?