بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
কানযুল ঈমান
০. আল্লাহ্র নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময় (১)
ইরফানুল কুরআন
০. আল্লাহর নামে শুরু, যিনি পরম করুণাময়, সতত অসীম দয়ালু।
وَیۡلٌ لِّلۡمُطَفِّفِیۡنَ ۙ﴿۱﴾
কানযুল ঈমান
১. পরিমাপে কারচুপিকারীদের ধ্বংস অবধারিত,
ইরফানুল কুরআন
১. ধ্বংস তাদের যারা মাপে বা ওজনে কম দেয়।
الَّذِیۡنَ اِذَا اکۡتَالُوۡا عَلَی النَّاسِ یَسۡتَوۡفُوۡنَ ۫﴿ۖ۲﴾
কানযুল ঈমান
২. তারা যখন অপর লোকদের থেকে মেপে নেয়, তখন পুরোপুরিই নিয়ে থাকে,
ইরফানুল কুরআন
২. এরা যখন অন্যদের থেকে মেপে নেয়, তখন (তাদের থেকে) পূর্ণমাত্রায় নেয়।
وَ اِذَا کَالُوۡہُمۡ اَوۡ وَّزَنُوۡہُمۡ یُخۡسِرُوۡنَ ﴿ؕ۳﴾
কানযুল ঈমান
৩. আর যখন তাদেরকে মেপে ও ওজন করে দেয়, তখন কম দিয়ে থাকে।
ইরফানুল কুরআন
৩. আর যখন নিজেরা অন্যকে মেপে দেয়, তখন কম দেয়।
اَلَا یَظُنُّ اُولٰٓئِکَ اَنَّہُمۡ مَّبۡعُوۡثُوۡنَ ۙ﴿۴﴾
কানযুল ঈমান
৪. ওই লোকদের কি এ বিশ্বাস নেই যে, তাদেরকে উঠতে হবে-
ইরফানুল কুরআন
৪. তারা কি এ কথায় বিশ্বাস করে না যে, তাদেরকে (মৃত্যুর পর) পুনরুত্থিত করা হবে,
لِیَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ۙ﴿۵﴾
কানযুল ঈমান
৫. এক মহান দিবসের জন্য?
ইরফানুল কুরআন
৫. এক ভয়াবহ দিনের জন্যে?
یَّوۡمَ یَقُوۡمُ النَّاسُ لِرَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ ؕ﴿۶﴾
কানযুল ঈমান
৬. যেদিন সকল মানুষ রব্বুল আলামীনের দরবারে দণ্ডায়মান হবে!
ইরফানুল কুরআন
৬. যেদিন সকল মানুষ সমগ্র জগতের প্রতিপালকের সমীপে দন্ডায়মান হবে।
کَلَّاۤ اِنَّ کِتٰبَ الۡفُجَّارِ لَفِیۡ سِجِّیۡنٍ ؕ﴿۷﴾
কানযুল ঈমান
৭. নিশ্চয়, কাফিরদের লিপি সবচেয়ে নিম্নস্থান ‘সিজ্জীন’-এ রয়েছে।
ইরফানুল কুরআন
৭. এটি সত্য যে, পাপীদের আমলনামা আছে সিজ্জীনে (অর্থাৎ জাহান্নামের গভীর প্রকোষ্ঠে)।
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا سِجِّیۡنٌ ؕ﴿۸﴾
কানযুল ঈমান
৮. এবং তুমি কি জানো ‘সিজ্জীন’ কেমন?
ইরফানুল কুরআন
৮. আর আপনি কি জানেন, সিজ্জীন কী?
کِتٰبٌ مَّرۡقُوۡمٌ ؕ﴿۹﴾
কানযুল ঈমান
৯. ওই লিপিখানা একটা মোহরকৃত লিপি।
ইরফানুল কুরআন
৯. (এটি জাহান্নামের বন্দীখানার সে বড় প্রকোষ্ঠের ভিতর) লিখিত (এক) কিতাব (যাতে লিপিবদ্ধ রয়েছে সকল জাহান্নামীর নাম ও আমলনামা)।
وَیۡلٌ یَّوۡمَئِذٍ لِّلۡمُکَذِّبِیۡنَ ﴿ۙ۱۰﴾
কানযুল ঈমান
১০. ওই দিন অস্বীকারকারীদের জন্য ধ্বংস রয়েছে,
ইরফানুল কুরআন
১০. সে দিন সর্বনাশ হবে মিথ্যাপ্রতিপন্নকারীদের,
الَّذِیۡنَ یُکَذِّبُوۡنَ بِیَوۡمِ الدِّیۡنِ ﴿ؕ۱۱﴾
কানযুল ঈমান
১১. যারা বিচার দিবসকে অস্বীকার করে।
ইরফানুল কুরআন
১১. যারা প্রতিদান দিবসকে মিথ্যাপ্রতিপন্ন করে,
وَ مَا یُکَذِّبُ بِہٖۤ اِلَّا کُلُّ مُعۡتَدٍ اَثِیۡمٍ ﴿ۙ۱۲﴾
কানযুল ঈমান
১২. এবং ওটা অস্বীকার করবে কেবল প্রত্যেক অবাধ্য;
ইরফানুল কুরআন
১২. আর কেউ তা মিথ্যাপ্রতিপন্ন করে না কেবল প্রত্যেক অবাধ্য ও পাপাচারী ব্যক্তি ব্যতীত।
اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡہِ اٰیٰتُنَا قَالَ اَسَاطِیۡرُ الۡاَوَّلِیۡنَ ﴿ؕ۱۳﴾
কানযুল ঈমান
১৩. যখন তার উপর আমার আয়াতগুলো পাঠ করা হয়, তখন বলে, ‘(এগুলো হচ্ছে) পূর্ববর্তীদের কাহিনী।
ইরফানুল কুরআন
১৩. যখন তাকে আমাদের আয়াতসমূহ পাঠ করে শোনানো হয়, তখন সে বলে (অথবা ভাবে), ‘(এ তো) আগেকার লোকেদের গল্পকাহিনী’।
کَلَّا بَلۡ ٜ رَانَ عَلٰی قُلُوۡبِہِمۡ مَّا کَانُوۡا یَکۡسِبُوۡنَ ﴿۱۴﴾
কানযুল ঈমান
১৪. কিছুই নয়, বরং তাদের অন্তরগুলোর উপর মরিচা লেপন করে দিয়েছে তাদের কৃতকর্মগুলো।
ইরফানুল কুরআন
১৪. (তা) কখনোই নয়, বরং (বাস্তবতা তো এই যে) তাদের অন্তরে তাদের অর্জিত (মন্দ) আমলের মরিচার আস্তর পড়ে গেছে (ফলে আয়াতসমূহ তাদের অন্তরে প্রভাব বিস্তার করে না)।
کَلَّاۤ اِنَّہُمۡ عَنۡ رَّبِّہِمۡ یَوۡمَئِذٍ لَّمَحۡجُوۡبُوۡنَ ﴿ؕ۱۵﴾
কানযুল ঈমান
১৫. হাঁ, হাঁ, নিশ্চয় ওই দিন তারা স্বীয় রবের সাক্ষাৎ থেকে বঞ্চিত;
ইরফানুল কুরআন
১৫. সত্য এ যে, নিশ্চয়ই সেদিন তাদেরকে তাদের প্রতিপালকের দিদার থেকে (বঞ্চিত করতে) পর্দার অন্তরাল করে দেয়া হবে।
ثُمَّ اِنَّہُمۡ لَصَالُوا الۡجَحِیۡمِ ﴿ؕ۱۶﴾
কানযুল ঈমান
১৬. অতঃপর নিশ্চয় তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করতে হবে;
ইরফানুল কুরআন
১৬. তারপর তারা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে।
ثُمَّ یُقَالُ ہٰذَا الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ بِہٖ تُکَذِّبُوۡنَ ﴿ؕ۱۷﴾
কানযুল ঈমান
১৭. তারপর (তাদেরকে) বলা হবে, ‘এ হচ্ছে তা-ই, যাকে তোমরা অস্বীকার করতে’।
ইরফানুল কুরআন
১৭. তারপর তাদেরকে বলা হবে: ‘এটিই (জাহান্নামের আযাব) যা তোমরা অস্বীকার করতে’।
کَلَّاۤ اِنَّ کِتٰبَ الۡاَبۡرَارِ لَفِیۡ عِلِّیِّیۡنَ ﴿ؕ۱۸﴾
কানযুল ঈমান
১৮. হাঁ, হাঁ, নিশ্চয়, পুণ্যবানদের লিপি সবচেয়ে উচ্চস্থান ‘ইল্লিয়্যীন’এ- রয়েছে;।
ইরফানুল কুরআন
১৮. এ (ও) সত্য যে নিশ্চয়ই পূণ্যবানদের আমলনামা আছে ইল্লিয়্যিনে (অর্থাৎ জান্নাতের উপকক্ষে)।
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا عِلِّیُّوۡنَ ﴿ؕ۱۹﴾
কানযুল ঈমান
১৯. এবং তুমি কি জানো ‘ইল্লিয়্যীন’ কেমন?
ইরফানুল কুরআন
১৯. আর আপনি কি জানেন, ইল্লিয়্যিন কী?
کِتٰبٌ مَّرۡقُوۡمٌ ﴿ۙ۲۰﴾
কানযুল ঈমান
২০. ওই লিপিটা হচ্ছে একটা মোহরকৃত লিপি;
ইরফানুল কুরআন
২০.(এটি জান্নাতের সুউচ্চ প্রাসাদে সুবিশাল উপকক্ষে) লিপিবদ্ধ (এক) কিতাব (যাতে সেসব জান্নাতির নাম ও নেক আমলনামাসমূহ লিপিবদ্ধ রয়েছে, যাদেরকে উচ্চতর স্থান প্রদান করা হবে)।
یَّشۡہَدُہُ الۡمُقَرَّبُوۡنَ ﴿ؕ۲۱﴾
কানযুল ঈমান
২১. নৈকট্যপ্রাপ্তরা যার যিয়ারত করে।
ইরফানুল কুরআন
২১. সেখানে (আল্লাহ্র) নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতারা উপস্থিত থাকেন।
اِنَّ الۡاَبۡرَارَ لَفِیۡ نَعِیۡمٍ ﴿ۙ۲۲﴾
কানযুল ঈমান
২২. নিশ্চয় পুণ্যবান অবশ্য শান্তিতে থাকে,
ইরফানুল কুরআন
২২. নিশ্চয়ই পূণ্যবানগণ থাকবেন (শান্তি ও আনন্দের) নিয়ামতপূর্ণ জান্নাতে,
عَلَی الۡاَرَآئِکِ یَنۡظُرُوۡنَ ﴿ۙ۲۳﴾
কানযুল ঈমান
২৩. তখ্তসমূহের উপর (বসে) দেখে।
ইরফানুল কুরআন
২৩. আসনে উপবিষ্ট হয়ে তারা অবলোকন করবেন।
تَعۡرِفُ فِیۡ وُجُوۡہِہِمۡ نَضۡرَۃَ النَّعِیۡمِ ﴿ۚ۲۴﴾
কানযুল ঈমান
২৪. তুমি তাদের চেহারাগুলোর উপর স্বস্তির সজীবতা বুঝতে পারবে,
ইরফানুল কুরআন
২৪. আপনি তাদের চেহারাতেই নিয়ামত ও প্রশান্তির শোভা ও প্রস্ফুটন দেখতে পাবেন।
یُسۡقَوۡنَ مِنۡ رَّحِیۡقٍ مَّخۡتُوۡمٍ ﴿ۙ۲۵﴾
কানযুল ঈমান
২৫. বিশুদ্ধ পানীয় পান করানো হবে, যা মোহরকৃত অবস্থায় রাখা হয়েছে;
ইরফানুল কুরআন
২৫. তাদেরকে মোহরাঙ্কিত খুবই সুস্বাদু, পবিত্র পানীয় পান করানো হবে।
خِتٰمُہٗ مِسۡکٌ ؕ وَ فِیۡ ذٰلِکَ فَلۡیَتَنَافَسِ الۡمُتَنَافِسُوۡنَ ﴿ؕ۲۶﴾
কানযুল ঈমান
২৬. এর মোহর হচ্ছে কস্তুরীর উপর এবং এরই উপর চাই আকাঙ্ক্ষাকারীদের আকাঙ্ক্ষা করা।
ইরফানুল কুরআন
২৬. এর মোহর হবে কস্তুরীর। আর (এই সেই শরাব) যা অর্জনে আকাঙ্ক্ষীগণের দ্রুত প্রচেষ্টার মাধ্যমে অগ্রসর হওয়া উচিত (কেউ নিয়ামতের শরাবের অনুসন্ধানী ও আগ্রহী, কেউ নৈকট্যের শরাবের, আবার কেউ দিদারের শরাবের, প্রত্যেককেই তাদের আকাঙ্ক্ষা মোতাবেক পান করানো হবে)।
وَ مِزَاجُہٗ مِنۡ تَسۡنِیۡمٍ ﴿ۙ۲۷﴾
কানযুল ঈমান
২৭. এবং তার মিশ্রণ হচ্ছে ‘তাসনীম’-এর সাথে,
ইরফানুল কুরআন
২৭. আর এতে (এ শরাবে) থাকবে তাসনীমের পানির মিশ্রন।
عَیۡنًا یَّشۡرَبُ بِہَا الۡمُقَرَّبُوۡنَ ﴿ؕ۲۸﴾
কানযুল ঈমান
২৮. সেই ঝরণা, যা থেকে (আল্লাহ্র) নৈকট্যপ্রাপ্তরা পান করেন।
ইরফানুল কুরআন
২৮. (এ তাসনীম) একটি ঝরনা, যা থেকে কেবলমাত্র নৈকট্যপ্রাপ্তরা পান করে।
اِنَّ الَّذِیۡنَ اَجۡرَمُوۡا کَانُوۡا مِنَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا یَضۡحَکُوۡنَ ﴿۫ۖ۲۹﴾
কানযুল ঈমান
২৯. নিশ্চয় দোষী ব্যক্তিরা ঈমানদারদের নিয়ে হাস্য করতো,
ইরফানুল কুরআন
২৯. নিশ্চয়ই অপরাধীরা ঈমানদারগণকে (পৃথিবীতে) ঠাট্টা বিদ্রুপ করতো।
وَ اِذَا مَرُّوۡا بِہِمۡ یَتَغَامَزُوۡنَ ﴿۫ۖ۳۰﴾
কানযুল ঈমান
৩০. আর যহন তারা (মু’মিনগণ) তাদের (কাফিরগণ) পার্শ্ব দিয়ে অতিক্রম করতো তখন তারা (কাফিরগণ) একে অপরকে তাদের (ঈমানদারগণ) প্রতি চোখ দিয়ে ইশারা করতো।
ইরফানুল কুরআন
৩০. আর যখন তাদের পাশ দিয়ে যেতো, তখন নিজেদের মধ্যে চক্ষু টিপে ইশারা করতো।
وَ اِذَا انۡقَلَبُوۡۤا اِلٰۤی اَہۡلِہِمُ انۡقَلَبُوۡا فَکِہِیۡنَ ﴿۫ۖ۳۱﴾
কানযুল ঈমান
৩১. এবং যখন আপন ঘরের দিকে প্রত্যাবর্তন করতো, (তখন) তারা আনন্দ করতে করতে ফিরতো,
ইরফানুল কুরআন
৩১. আর যখন তারা নিজেদের পরিবারের মধ্যে ফিরে যেত, তখন (মুমিন বান্দাদের অভাব-অনটন এবং নিজেদের স্বচ্ছলতার মধ্যে তুলনা করে) অহংকার প্রদর্শন করতো এবং বিদ্রুপ করতে করতে ফিরে যেত।
وَ اِذَا رَاَوۡہُمۡ قَالُوۡۤا اِنَّ ہٰۤؤُلَآءِ لَضَآلُّوۡنَ ﴿ۙ۳۲﴾
কানযুল ঈমান
৩২. আর যখন মুসলমানদেরকে দেখতো, তখন বলতো, ‘নিশ্চয় এসব লোক পথভ্রষ্ট’।
ইরফানুল কুরআন
৩২.আর যখন তারা (অর্থাৎ উদ্ধত লোকেরা) এদেরকে (এ দৈন্যপীড়িত মুমিনদেরকে) দেখতো, তখন বলতো: ‘নিশ্চয়ই এই লোকেরা পথভ্রষ্ট হয়ে গিয়েছে’ (অর্থাৎ এরা দুনিয়া হারিয়ে ফেলেছে আর আখিরাত তো কেবলই এক কল্পকাহিনী)।
وَ مَاۤ اُرۡسِلُوۡا عَلَیۡہِمۡ حٰفِظِیۡنَ ﴿ؕ۳۳﴾
কানযুল ঈমান
৩৩. এবং এরা এদের (মুমিনগণ) জন্য কোন হিফাযতকারী হিসেবে প্রেরিত হয় নি।
ইরফানুল কুরআন
৩৩.অথচ তারা তাদের (অবস্থার) উপর তত্ত্বাবধায়করূপে প্রেরিত হয়নি।
فَالۡیَوۡمَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مِنَ الۡکُفَّارِ یَضۡحَکُوۡنَ ﴿ۙ۳۴﴾
কানযুল ঈমান
৩৪. সুতরাং আজ ঈমানদারগণ কাফিরদের প্রতি হাসছে,
ইরফানুল কুরআন
৩৪. অতঃপর (দেখো) আজ ঈমানদারগণ কাফেরদের প্রতি হাসছে।
عَلَی الۡاَرَآئِکِ ۙ یَنۡظُرُوۡنَ ﴿ؕ۳۵﴾
কানযুল ঈমান
৩৫. তখ্তগুলোর উপর উপবিষ্ট হয়ে দেখছে।
ইরফানুল কুরআন
৩৫. সুসজ্জিত আসনে বসে (নিজেদের সাফল্য আর কাফেরদের ব্যর্থতা) অবলোকন করছে।
ہَلۡ ثُوِّبَ الۡکُفَّارُ مَا کَانُوۡا یَفۡعَلُوۡنَ ﴿۳۶﴾
কানযুল ঈমান
৩৬. কেন? কাফিরদের নিজ কৃতকর্মের কিছু প্রতিদান মিলেছে তো!
ইরফানুল কুরআন
৩৬. তবে কি কাফেরদেরকে সে সবের (অর্থাৎ সে সব ঠাট্টা-বিদ্রুপের) পরিপূর্ণ প্রতিদান দিয়ে দেয়া হয়েছে, যা তারা (মুমিনদের প্রতি) করতো?