بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
কানযুল ঈমান
০. আল্লাহ্র নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময় (১)
ইরফানুল কুরআন
০. আল্লাহর নামে শুরু, যিনি পরম করুণাময়, সতত অসীম দয়ালু।
اَلۡقَارِعَۃُ ۙ﴿۱﴾
কানযুল ঈমান
১. অন্তর প্রকম্পিতকারী,
ইরফানুল কুরআন
১. (পৃথিবী ও আকাশের সমস্ত জগতকে) প্রকম্পিতকারী তীব্র ঝাঁকুনি এবং বজ্রপাত!
مَا الۡقَارِعَۃُ ۚ﴿۲﴾
কানযুল ঈমান
২. ওই প্রকম্পিতকারী কি?
ইরফানুল কুরআন
২. ওই (সব বস্তুকে) প্রকম্পিতকারী তীব্র ঝাঁকুনি এবং বজ্রপাত কী?
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا الۡقَارِعَۃُ ؕ﴿۳﴾
কানযুল ঈমান
৩. তুমি কি জেনেছো প্রকম্পিতকারী কি?
ইরফানুল কুরআন
৩. আর আপনি কি জানেন, (সকল বস্তুকে) প্রকম্পিতকারী তীব্র ঝাঁকুনি এবং বজ্রপাত কী ইঙ্গিত বহন করে?
یَوۡمَ یَکُوۡنُ النَّاسُ کَالۡفَرَاشِ الۡمَبۡثُوۡثِ ۙ﴿۴﴾
কানযুল ঈমান
৪. যেদিন মানুষ এমন হবে যেন বিক্ষিপ্তভাবে ছড়ানো পতঙ্গসমূহ,
ইরফানুল কুরআন
৪. (এটি ইঙ্গিত করে) সে কিয়ামত দিবস, যেদিন (সমস্ত) মানুষ হবে বিক্ষিপ্ত ছড়ানো পতঙ্গসম,
وَ تَکُوۡنُ الۡجِبَالُ کَالۡعِہۡنِ الۡمَنۡفُوۡشِ ؕ﴿۵﴾
কানযুল ঈমান
৫. এবং পর্বতসমূহ এমন হবে যেন বিধুনিত রুই।
ইরফানুল কুরআন
৫. আর পর্বতগুলো হবে বহুবর্ণিল ধুনিত তুলাসদৃশ।
فَاَمَّا مَنۡ ثَقُلَتۡ مَوَازِیۡنُہٗ ۙ﴿۶﴾
কানযুল ঈমান
৬. অতএব, যার পাল্লা ভারী হয়,
ইরফানুল কুরআন
৬. অতঃপর সে ব্যক্তি, যার (আমলের) পাল্লা ভারী হবে,
فَہُوَ فِیۡ عِیۡشَۃٍ رَّاضِیَۃٍ ؕ﴿۷﴾
কানযুল ঈমান
৭. সে তো মনের মতো খুশীর জীবনে থাকে।
ইরফানুল কুরআন
৭. সে তো থাকবে বিলাসবহুল জীবনে ও আনন্দে।
وَ اَمَّا مَنۡ خَفَّتۡ مَوَازِیۡنُہٗ ۙ﴿۸﴾
কানযুল ঈমান
৮. এবং যার পাল্লা হাল্কা হয়,
ইরফানুল কুরআন
৮. আর যে ব্যক্তির (আমলের) পাল্লা হালকা হবে,
فَاُمُّہٗ ہَاوِیَۃٌ ؕ﴿۹﴾
কানযুল ঈমান
৯. সে লাঞ্ছিতকারী কোলে রয়েছে।
ইরফানুল কুরআন
৯. তার ঠিকানা হবে হাবিয়া (জাহান্নামের এক গহ্বর)!
وَ مَاۤ اَدۡرٰىکَ مَا ہِیَہۡ ﴿ؕ۱۰﴾
কানযুল ঈমান
১০. আর তুমি কি জানো লাঞ্ছিতকারী কি?
ইরফানুল কুরআন
১০. আর আপনি কি জানেন, এ (হাবিয়া) কী?
نَارٌ حَامِیَۃٌ ﴿۱۱﴾
কানযুল ঈমান
১১. এক প্রজ্বলিত আগুন।
ইরফানুল কুরআন
১১. (এটি জাহান্নামের) ভয়ঙ্কর প্রজ্বলিত অগ্নি (বিশিষ্ট গহ্বর)।