Back
আল কিয়ামাহ
Jump to Ayah Search
Play Share Copy
بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
কানযুল ঈমান
০. আল্লাহ্‌র নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময় (১)
ইরফানুল কুরআন
০. আল্লাহর নামে শুরু, যিনি পরম করুণাময়, সতত অসীম দয়ালু।
Play Share Copy
لَاۤ اُقۡسِمُ بِیَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ۙ﴿۱﴾
কানযুল ঈমান
১. ক্বিয়ামত দিবসের শপথ স্মরণ করছি;
ইরফানুল কুরআন
১. আমি শপথ করছি কিয়ামত দিবসের।
Play Share Copy
وَ لَاۤ اُقۡسِمُ بِالنَّفۡسِ اللَّوَّامَۃِ ؕ﴿۲﴾
কানযুল ঈমান
২. এবং ওই আত্নার শপথ, যা নিজেকে খুব তিরস্কার করে;
ইরফানুল কুরআন
২. আর আমি শপথ করছি সে আত্মার যে (স্বীয় মন্দকর্মে) নিজেকে ধিক্কার দেয়।
Play Share Copy
اَیَحۡسَبُ الۡاِنۡسَانُ اَلَّنۡ نَّجۡمَعَ عِظَامَہٗ ؕ﴿۳﴾
কানযুল ঈমান
৩. মানুষ কি এটা মনে করে যে, আমি কখনো তার হাড়গুলো একত্রিত করবো না?
ইরফানুল কুরআন
৩. মানুষ কি মনে করে যে, (মৃত্যুর পর ধুলায় মিশে যাওয়া) তার অস্থিসমূহ আমরা একত্রিত করতে পারবো না?
Play Share Copy
بَلٰی قٰدِرِیۡنَ عَلٰۤی اَنۡ نُّسَوِّیَ بَنَانَہٗ ﴿۴﴾
কানযুল ঈমান
৪. হাঁ (কেন করবো না)! আমি তার আঙ্গুলের অগ্রভাগ (পর্যন্ত) পুনরায় যথাযথভাবে তৈরি করতে সক্ষম।
ইরফানুল কুরআন
৪. হ্যাঁ, অবশ্যই! আমরা তার আঙ্গুলের প্রতিটি জোড়া এবং অগ্রভাগ পর্যন্ত পুনর্বিন্যস্ত করতে সক্ষম।
Play Share Copy
بَلۡ یُرِیۡدُ الۡاِنۡسَانُ لِیَفۡجُرَ اَمَامَہٗ ۚ﴿۵﴾
কানযুল ঈমান
৫. বরং মানুষ চায় তার দৃষ্টির সামনে অসৎ কাজ করতে।
ইরফানুল কুরআন
৫. তবুও মানুষ তার ভবিষ্যৎ জীবনেও পাপাচার অব্যাহত রাখতে চায়।
Play Share Copy
یَسۡـَٔلُ اَیَّانَ یَوۡمُ الۡقِیٰمَۃِ ؕ﴿۶﴾
কানযুল ঈমান
৬. জিজ্ঞাসা করে- ‘ক্বিয়ামতের দিন কবে আসবে!
ইরফানুল কুরআন
৬. সে (ঠাট্টাচ্ছলে) জিজ্ঞেস করে, ‘কখন কিয়ামতের দিন আসবে?’
Play Share Copy
فَاِذَا بَرِقَ الۡبَصَرُ ۙ﴿۷﴾
কানযুল ঈমান
৭. অতঃপর যেদিন চক্ষু স্থির হয়ে যাবে,
ইরফানুল কুরআন
৭. অতঃপর যখন চক্ষু ঝলসে যাবে,
Play Share Copy
وَ خَسَفَ الۡقَمَرُ ۙ﴿۸﴾
কানযুল ঈমান
৮. এবং চাঁদে গ্রহণ লাগবে,
ইরফানুল কুরআন
৮. আর চন্দ্র জ্যোতি হারিয়ে ফেলবে,
Play Share Copy
وَ جُمِعَ الشَّمۡسُ وَ الۡقَمَرُ ۙ﴿۹﴾
কানযুল ঈমান
৯. এবং সূর্য ও চাঁদকে একত্রিত করা হবে;
ইরফানুল কুরআন
৯. আর সূর্য ও চন্দ্রকে একত্রে (জ্যোতিহীন) করা হবে,
১০
Play Share Copy
یَقُوۡلُ الۡاِنۡسَانُ یَوۡمَئِذٍ اَیۡنَ الۡمَفَرُّ ﴿ۚ۱۰﴾
কানযুল ঈমান
১০. সেদিন মানুষ বলবে, ‘পলায়ন করে কোথায় যাবো?’
ইরফানুল কুরআন
১০. সেদিন মানুষ বলে উঠবে, ‘আজ পালাবার স্থান কোথায়?’
১১
Play Share Copy
کَلَّا لَا وَزَرَ ﴿ؕ۱۱﴾
কানযুল ঈমান
১১. অবশ্য নেই; কোন আশ্রয়স্থল নেই।
ইরফানুল কুরআন
১১. কখনো নয়! কোনো আশ্রয়স্থল নেই।
১২
Play Share Copy
اِلٰی رَبِّکَ یَوۡمَئِذِۣ الۡمُسۡتَقَرُّ ﴿ؕ۱۲﴾
কানযুল ঈমান
১২. সেদিন তোমার রবেরই দিকে গিয়ে দাড়াতে হবে।
ইরফানুল কুরআন
১২. সেদিন আপনার প্রতিপালকের নিকটই প্রশান্তি ও আশ্রয়স্থল ।
১৩
Play Share Copy
یُنَبَّؤُا الۡاِنۡسَانُ یَوۡمَئِذٍۭ بِمَا قَدَّمَ وَ اَخَّرَ ﴿ؕ۱۳﴾
কানযুল ঈমান
১৩. সেদিন মানুষকে তার সমস্ত পূর্ব ও পরবর্তী কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত করা হবে।
ইরফানুল কুরআন
১৩. সেদিন মানুষকে (কৃতকর্ম) সম্পর্কে অবগত করা হবে, যা সে অগ্রে প্রেরণ করেছিল এবং যা (মৃত্যুর পর কৃতকর্মের প্রভাব হিসেবে) পশ্চাতে রেখে গিয়েছিল।
১৪
Play Share Copy
بَلِ الۡاِنۡسَانُ عَلٰی نَفۡسِہٖ بَصِیۡرَۃٌ ﴿ۙ۱۴﴾
কানযুল ঈমান
১৪. বরং মানুষ নিজেই আপন অবস্থার প্রতি পূর্ণ দৃষ্টি রাখে;
ইরফানুল কুরআন
১৪. বস্তুত মানুষ নিজের (অবস্থা) সম্পর্কে সম্যক অবগত,
১৫
Play Share Copy
وَّ لَوۡ اَلۡقٰی مَعَاذِیۡرَہٗ ﴿ؕ۱۵﴾
কানযুল ঈমান
১৫. এবং যদি তার নিকট যত বাহানা থাকে সবই নিয়ে আসে, তবুও তা শোনা হবে না।
ইরফানুল কুরআন
১৫. যদিও সে নিজের সমস্ত অযুহাত পেশ করবে।
১৬
Play Share Copy
لَا تُحَرِّکۡ بِہٖ لِسَانَکَ لِتَعۡجَلَ بِہٖ ﴿ؕ۱۶﴾
কানযুল ঈমান
১৬. আপনি মুখস্থ করার ত্বরার মধ্যে ক্বোরআনের সাথে আপন জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না।
ইরফানুল কুরআন
১৬. (হে হাবীব! ওহী অবতীর্ণ হবার সাথে সাথে তা মুখস্থ করার জন্যে) তাড়াহুড়া করে স্বীয় জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না।
১৭
Play Share Copy
اِنَّ عَلَیۡنَا جَمۡعَہٗ وَ قُرۡاٰنَہٗ ﴿ۚۖ۱۷﴾
কানযুল ঈমান
১৭. নিশ্চয় সেটা সংরক্ষিত করা এবং পাঠ করা আমারই দায়িত্বে।
ইরফানুল কুরআন
১৭. নিশ্চয়ই তা (আপনার বক্ষে) একত্রকরণ ও সংরক্ষণ এবং (আপনার জিহ্বায়) পাঠ করানো আমাদেরই দায়িত্ব।
১৮
Play Share Copy
فَاِذَا قَرَاۡنٰہُ فَاتَّبِعۡ قُرۡاٰنَہٗ ﴿ۚ۱۸﴾
কানযুল ঈমান
১৮. সুতরাং আমি যখন সেটা পাঠ করে নিই, তখন সেই পঠিতের অনুসরণ করুন!
ইরফানুল কুরআন
১৮. অতঃপর যখন আমরা তা (জিবরাঈলের জিহ্বায়) পাঠ করিয়েছি, তখন আপনি এ পাঠ অনুসরণ করুন।
১৯
Play Share Copy
ثُمَّ اِنَّ عَلَیۡنَا بَیَانَہٗ ﴿ؕ۱۹﴾
কানযুল ঈমান
১৯. অতঃপর নিশ্চয় এর সূক্ষ্ণ বিষয়াদি আপনার নিকট প্রকাশ করা আমার দায়িত্ব।
ইরফানুল কুরআন
১৯. অতঃপর নিশ্চয়ই তা (বিশদ ব্যাখ্যা ও) সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করা আমাদেরই দায়িত্ব।
২০
Play Share Copy
کَلَّا بَلۡ تُحِبُّوۡنَ الۡعَاجِلَۃَ ﴿ۙ۲۰﴾
কানযুল ঈমান
২০. কেউ নয়, বরং হে কাফিরগণ! তোমরা পদতলের (পৃথিবী) ভালোবাসা রাখছো;
ইরফানুল কুরআন
২০. প্রকৃত ব্যাপার এ যে, (হে কাফেরেরা!) তোমরা দ্রুত অর্জিত (পার্থিব) জীবনকে ভালোবাসো,
২১
Play Share Copy
وَ تَذَرُوۡنَ الۡاٰخِرَۃَ ﴿ؕ۲۱﴾
কানযুল ঈমান
২১. এবং আখিরাতকে ছেড়ে বসেছো।
ইরফানুল কুরআন
২১. আর পরকালকে উপেক্ষা করো।
২২
Play Share Copy
وُجُوۡہٌ یَّوۡمَئِذٍ نَّاضِرَۃٌ ﴿ۙ۲۲﴾
কানযুল ঈমান
২২. কিছু মুখমণ্ডল সেদিন তরুতাজা হবে;
ইরফানুল কুরআন
২২. অনেক মুখমন্ডল সেদিন প্রস্ফুটিত ও সতেজ হবে,
২৩
Play Share Copy
اِلٰی رَبِّہَا نَاظِرَۃٌ ﴿ۚ۲۳﴾
কানযুল ঈমান
২৩. আপন রবকে দেখবে।
ইরফানুল কুরআন
২৩. আর (পর্দা উন্মোচিত) স্বীয় প্রতিপালকের (দীপ্তি ও সৌন্দর্যের) দিকে তাকিয়ে থাকবে।
২৪
Play Share Copy
وَ وُجُوۡہٌ یَّوۡمَئِذٍۭ بَاسِرَۃٌ ﴿ۙ۲۴﴾
কানযুল ঈমান
২৪. এবং কিছু মুখমণ্ডল সেদিন বিকৃত হয়ে থাকবে;
ইরফানুল কুরআন
২৪. আর অনেক মুখমন্ডল সেদিন বিকৃত (বিষাদপূর্ণ ও বিবর্ণ) হবে,
২৫
Play Share Copy
تَظُنُّ اَنۡ یُّفۡعَلَ بِہَا فَاقِرَۃٌ ﴿ؕ۲۵﴾
কানযুল ঈমান
২৫. এটা ধারণা করতে থাকবে যে, তাদের সাথে তাই করা হবে, যা কোমরকেই ভেঙ্গে দেবে।
ইরফানুল কুরআন
২৫. আশংকা করতে থাকবে যে, তাদের সাথে কঠোর ও কোমর-ভাঙা আচরণ করা হবে।
২৬
Play Share Copy
کَلَّاۤ اِذَا بَلَغَتِ التَّرَاقِیَ ﴿ۙ۲۶﴾
কানযুল ঈমান
২৬. .হাঁ, হাঁ! যখন প্রাণ কণ্ঠ পর্যন্ত পৌঁছে যাবে;
ইরফানুল কুরআন
২৬. কক্ষনো নয়, যখন প্রাণ কন্ঠাগত হবে,
২৭
Play Share Copy
وَ قِیۡلَ مَنۡ ٜ رَاقٍ ﴿ۙ۲۷﴾
কানযুল ঈমান
২৭. এবং বলবে, ‘এমন কেউ আছো কি, যে ঝাঁড়-ফুঁক করতে পারো?’
ইরফানুল কুরআন
২৭. এবং বলা হবে, ‘(এ সময়) কে তাকে ঝাড়-ফুঁক করবে (যার মাধ্যমে সে আরোগ্য লাভ করবে)?’
২৮
Play Share Copy
وَّ ظَنَّ اَنَّہُ الۡفِرَاقُ ﴿ۙ۲۸﴾
কানযুল ঈমান
২৮. এবং সে বুঝতে পারবে যে, এটা বিদায়ের মুহুর্ত;
ইরফানুল কুরআন
২৮. আর (বিদায়ী আত্মা) বুঝবে যে, (এখন সবার থেকে) বিদায়ের ক্ষণ উপস্থিত।
২৯
Play Share Copy
وَ الۡتَفَّتِ السَّاقُ بِالسَّاقِ ﴿ۙ۲۹﴾
কানযুল ঈমান
২৯. এবং পায়ের গোছার উপর গোছা জড়িয়ে যাবে;
ইরফানুল কুরআন
২৯. আর এক পায়ের গোছার সাথে অন্য পায়ের গোছা জড়িয়ে যাবে;
৩০
Play Share Copy
اِلٰی رَبِّکَ یَوۡمَئِذِۣ الۡمَسَاقُ ﴿ؕ۳۰﴾
কানযুল ঈমান
৩০. সেদিন তোমার রবেরই দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
ইরফানুল কুরআন
৩০. সেদিন তুমি তোমার প্রতিপালকের দিকে গমন করবে।
৩১
Play Share Copy
فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی ﴿ۙ۳۱﴾
কানযুল ঈমান
৩১. সে না তো সত্য মেনে নিয়েছে এবং না নামায পড়েছে;
ইরফানুল কুরআন
৩১. সুতরাং (কতোই না দুর্ভাগা) সে না (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়াসাল্লামের কথাকে) সত্যায়ন করেছিল, আর না নামায পড়েছিল।
৩২
Play Share Copy
وَ لٰکِنۡ کَذَّبَ وَ تَوَلّٰی ﴿ۙ۳۲﴾
কানযুল ঈমান
৩২. হাঁ, অস্বীকার করেছে ও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে;
ইরফানুল কুরআন
৩২. বরং সে মিথ্যাপ্রতিপন্ন করেছিল এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল।
৩৩
Play Share Copy
ثُمَّ ذَہَبَ اِلٰۤی اَہۡلِہٖ یَتَمَطّٰی ﴿ؕ۳۳﴾
কানযুল ঈমান
৩৩. অতঃপর আপন ঘরের দিকে দম্ভভরে চলেছে,
ইরফানুল কুরআন
৩৩. অতঃপর সে তার পরিবার-পরিজনের নিকট দম্ভভরে ফিরে গিয়েছিল।
৩৪
Play Share Copy
اَوۡلٰی لَکَ فَاَوۡلٰی ﴿ۙ۳۴﴾
কানযুল ঈমান
৩৪. তোমার দুর্ভোগ এসে ঠেকেছে, এখনই এসে ঠেকেছে;
ইরফানুল কুরআন
৩৪. দুর্ভোগ তোমার জন্যে (মৃত্যুর সময়), অতঃপর দুর্ভোগ (কবরে)!
৩৫
Play Share Copy
ثُمَّ اَوۡلٰی لَکَ فَاَوۡلٰی ﴿ؕ۳۵﴾
কানযুল ঈমান
৩৫. অতঃপর তোমার দুর্ভোগ এসে ঠেকেছে, এখনই এসে ঠেকেছে।
ইরফানুল কুরআন
৩৫. আবার তোমার জন্যে দুর্ভোগ (কিয়ামতের দিন), অতঃপর দুর্ভোগ (জাহান্নামে)!
৩৬
Play Share Copy
اَیَحۡسَبُ الۡاِنۡسَانُ اَنۡ یُّتۡرَکَ سُدًی ﴿ؕ۳۶﴾
কানযুল ঈমান
৩৬. মানুষ কি এ অহংবোধে রয়েছে যে, ‘তাকে মুক্ত ছেড়ে দেওয়া হবে?’
ইরফানুল কুরআন
৩৬. মানুষ কি মনে করে যে, (হিসেব ছাড়া) তাকে এভাবেই ছেড়ে দেয়া হবে?
৩৭
Play Share Copy
اَلَمۡ یَکُ نُطۡفَۃً مِّنۡ مَّنِیٍّ یُّمۡنٰی ﴿ۙ۳۷﴾
কানযুল ঈমান
৩৭. সে কি একটা ফোঁটা ছিলো না ওই বীর্যের, যা নিক্ষিপ্ত হয়?
ইরফানুল কুরআন
৩৭. সে কি (নিজের শুরুতে নারীর জরায়ূতে) স্খলিত শুক্রবিন্দু ছিল না?
৩৮
Play Share Copy
ثُمَّ کَانَ عَلَقَۃً فَخَلَقَ فَسَوّٰی ﴿ۙ۳۸﴾
কানযুল ঈমান
৩৮. অতঃপর রক্ত পিণ্ড হয়েছে; অতঃপর তিনি সৃষ্টি করেছেন; অতঃপর যথাযথভাবে তৈরী করেছেন;
ইরফানুল কুরআন
৩৮. তারপর সে (জালের ন্যায় জরায়ূতে জমা হয়ে) জমাট-বাঁধা রক্তপিন্ডের আকার লাভ করেছিল। অতঃপর তিনি (সকল দৈহিক অঙ্গ-প্রতঙ্গের প্রাথমিক আকৃতিতে) সৃষ্টি করেছেন, এরপর তিনি (একে) বিন্যস্ত করেছেন।
৩৯
Play Share Copy
فَجَعَلَ مِنۡہُ الزَّوۡجَیۡنِ الذَّکَرَ وَ الۡاُنۡثٰی ﴿ؕ۳۹﴾
কানযুল ঈমান
৩৯. অতঃপর তা থেকে যুগল সৃষ্টি করেছেন- পুরুষ ও নারী।
ইরফানুল কুরআন
৩৯. অতঃপর তিনি এ বীর্য থেকেই সৃষ্টি করেছেন দু’প্রকার, নর ও নারী।
৪০
Play Share Copy
اَلَیۡسَ ذٰلِکَ بِقٰدِرٍ عَلٰۤی اَنۡ یُّحۡیِۦَ الۡمَوۡتٰی ﴿۴۰﴾
কানযুল ঈমান
৪০. যিনি এতো কিছু করেছেন তিনি কি মৃতকে জীবিত করতে পারবেন না?
ইরফানুল কুরআন
৪০. তবুও কি তিনি মৃতকে পুনর্জীবিত করতে সক্ষম নন?