Back
আন নাবা
Jump to Ayah Search
Play Share Copy
بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
কানযুল ঈমান
০. আল্লাহ্‌র নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময় (১)
ইরফানুল কুরআন
০. আল্লাহর নামে শুরু, যিনি পরম করুণাময়, সতত অসীম দয়ালু।
Play Share Copy
عَمَّ یَتَسَآءَلُوۡنَ ۚ﴿۱﴾
কানযুল ঈমান
১. এরা একে অপরকে কোন্‌ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে?
ইরফানুল কুরআন
১. এ লোকেরা পরস্পরকে কী বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে?
Play Share Copy
عَنِ النَّبَاِ الۡعَظِیۡمِ ۙ﴿۲﴾
কানযুল ঈমান
২. মহা সংবাদ সম্পর্কে?
ইরফানুল কুরআন
২. (তারা কি) সে মহাসংবাদের বিষয়ে (জিজ্ঞাসাবাদ করছে),
Play Share Copy
الَّذِیۡ ہُمۡ فِیۡہِ مُخۡتَلِفُوۡنَ ؕ﴿۳﴾
কানযুল ঈমান
৩. যে সম্পর্কে তাদের মতভেদ রয়েছে।
ইরফানুল কুরআন
৩. যে বিষয়ে তারা মতভেদ করে?
Play Share Copy
کَلَّا سَیَعۡلَمُوۡنَ ۙ﴿۴﴾
কানযুল ঈমান
৪. হাঁ, হাঁ শিগ্‌গিরই তারা জেনে যাবে;
ইরফানুল কুরআন
৪. কোনোভাবেই (সেই সংবাদটি অস্বীকারযোগ্য) নয় ! তারা শীঘ্রই জেনে যাবে (সেই বাস্তবতা)।
Play Share Copy
ثُمَّ کَلَّا سَیَعۡلَمُوۡنَ ﴿۵﴾
কানযুল ঈমান
৫. অতঃপর, হাঁ, হাঁ শিগ্‌গিরই তারা জানতে পারবে।
ইরফানুল কুরআন
৫. (আমরা) আবারও (বলি: মতবিরোধ ও অস্বীকৃতি) কোনোভাবেই (যথার্থ) নয়! অনতিবিলম্বে তারা জেনে যাবে।
Play Share Copy
اَلَمۡ نَجۡعَلِ الۡاَرۡضَ مِہٰدًا ۙ﴿۶﴾
কানযুল ঈমান
৬. আমি কি যমীনকে বিছানা করি নি?
ইরফানুল কুরআন
৬. আমরা কি পৃথিবীকে (জীবন) যাপনের এবং জীবিকা উপার্জন ও কর্ম সম্পাদনের স্থান বানাইনি?
Play Share Copy
وَّ الۡجِبَالَ اَوۡتَادًا ﴿۪ۙ۷﴾
কানযুল ঈমান
৭. এবং পাহাড়গুলোকে পেরেক?
ইরফানুল কুরআন
৭. আর পর্বতসমূহকে (কি তাতে) উত্থিত করে দন্ডায়মান (করিনি)?
Play Share Copy
وَّ خَلَقۡنٰکُمۡ اَزۡوَاجًا ۙ﴿۸﴾
কানযুল ঈমান
৮. এবং তোমাদের জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি,
ইরফানুল কুরআন
৮. আর (ভেবে দেখো: বংশ বিস্তারের জন্যে) আমরা তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি জোড়ায় জোড়ায়,
Play Share Copy
وَّ جَعَلۡنَا نَوۡمَکُمۡ سُبَاتًا ۙ﴿۹﴾
কানযুল ঈমান
৯. এবং তোমাদের নিদ্রাকে করেছি আরাম,
ইরফানুল কুরআন
৯. এবং তোমাদের ঘুমকে করেছি (শারীরিক) বিশ্রাম (-এর মাধ্যম),
১০
Play Share Copy
وَّ جَعَلۡنَا الَّیۡلَ لِبَاسًا ﴿ۙ۱۰﴾
কানযুল ঈমান
১০. এবং রাতকে পর্দা পরিহিত করেছি,
ইরফানুল কুরআন
১০. আর আমরা রাত্রিকে (তার অন্ধকার বৈশিষ্ট্যের কারণে) বানিয়েছি আচ্ছাদন ।
১১
Play Share Copy
وَّ جَعَلۡنَا النَّہَارَ مَعَاشًا ﴿۪۱۱﴾
কানযুল ঈমান
১১. এবং দিনকে রোজগারের জন্য বানিয়েছি,
ইরফানুল কুরআন
১১. আর আমরা দিনকে করেছি জীবিকা (উপার্জনের সময়)।
১২
Play Share Copy
وَّ بَنَیۡنَا فَوۡقَکُمۡ سَبۡعًا شِدَادًا ﴿ۙ۱۲﴾
কানযুল ঈমান
১২. এবং তোমাদের উপর সাতটা মজবুত ছাদ (আস্‌মান) প্রস্তুত করেছি,
ইরফানুল কুরআন
১২. এবং (এখন মহাশূন্যের মহাজগৎ নিয়েও ভাবো), আমরা তোমাদের উপরে নির্মাণ করেছি সাতটি শক্তিশালী (আকাশের স্তর)।
১৩
Play Share Copy
وَّ جَعَلۡنَا سِرَاجًا وَّہَّاجًا ﴿۪ۙ۱۳﴾
কানযুল ঈমান
১৩. এবং সেগুলোর মধ্যে একটা অতি উজ্জ্বল প্রদীপ স্থাপন করেছি,
ইরফানুল কুরআন
১৩. আর আমরা (সূর্যকে) করেছি আলো ও তাপের (এক বিশাল) উৎস।
১৪
Play Share Copy
وَّ اَنۡزَلۡنَا مِنَ الۡمُعۡصِرٰتِ مَآءً ثَجَّاجًا ﴿ۙ۱۴﴾
কানযুল ঈমান
১৪. এবং বর্ষণকারী মেঘ থেকে মুষলধারে বারি বর্ষণ করেছি,
ইরফানুল কুরআন
১৪. আর আমরা বৃষ্টিভরা মেঘমালা থেকে মুষলধারে পানি বর্ষণ করি,
১৫
Play Share Copy
لِّنُخۡرِجَ بِہٖ حَبًّا وَّ نَبَاتًا ﴿ۙ۱۵﴾
কানযুল ঈমান
১৫. যাতে তা দ্বারা উৎপন্ন করি শস্য এবং উদ্ভিদ,
ইরফানুল কুরআন
১৫. যাতে আমরা এ (বৃষ্টি) দিয়ে (ভূমি থেকে) শস্যদানা এবং উদ্ভিদ উদ্গত করি,
১৬
Play Share Copy
وَّ جَنّٰتٍ اَلۡفَافًا ﴿ؕ۱۶﴾
কানযুল ঈমান
১৬. এবং ঘন-সন্নিবিষ্ট বাগান।
ইরফানুল কুরআন
১৬. আর (উদ্গত করি) ঘন সন্নিবিষ্ট উদ্যান।
১৭
Play Share Copy
اِنَّ یَوۡمَ الۡفَصۡلِ کَانَ مِیۡقَاتًا ﴿ۙ۱۷﴾
কানযুল ঈমান
১৭. নিশ্চয় ফয়সালার দিন হলো এক নির্ধারিত সময়;
ইরফানুল কুরআন
১৭. (আমাদের ক্ষমতার এ নিদর্শনগুলো পর্যবেক্ষণ করে জেনে রাখো যে,) নিশ্চয়ই বিচার দিবস (কিয়ামতও) একটি নির্ধারিত সময়।
১৮
Play Share Copy
یَّوۡمَ یُنۡفَخُ فِی الصُّوۡرِ فَتَاۡتُوۡنَ اَفۡوَاجًا ﴿ۙ۱۸﴾
কানযুল ঈমান
১৮. যেদিন শিঙ্গায় ফুঁৎকার করা হবে, তখন তোমরা চলে আসবে দলে দলে,
ইরফানুল কুরআন
১৮. যেদিন শিংগায় ফুৎকার দেয়া হবে, সেদিন তোমরা (মহান আল্লাহ্‌র সমীপে) উপস্থিত হবে দলে দলে।
১৯
Play Share Copy
وَّ فُتِحَتِ السَّمَآءُ فَکَانَتۡ اَبۡوَابًا ﴿ۙ۱۹﴾
কানযুল ঈমান
১৯. এবং আস্‌মান খোলা হবে, ফলে বহু দরজা হয়ে যাবে।
ইরফানুল কুরআন
১৯. আর আকাশ (-এর স্তরগুলো) ছিন্ন করা হবে, ফলে সেগুলো রূপান্তরে হবে (যেন) বহু দরজা।
২০
Play Share Copy
وَّ سُیِّرَتِ الۡجِبَالُ فَکَانَتۡ سَرَابًا ﴿ؕ۲۰﴾
কানযুল ঈমান
২০. এবং পাহাড়গুলো চালিত করা হবে, সুতরাং সেগুলো হয়ে যাবে মরীচিকা, যা দূর থেকে পানি বলে ভ্রমে ফেলবে।
ইরফানুল কুরআন
২০. আর পর্বতমালাকে (ধূলিকণায় রূপান্তরিত করে বায়ুমন্ডলে) উড়িয়ে দেওয়া হবে; ফলে সেগুলো মরীচিকা (সদৃশ বিলীন) হয়ে যাবে।
২১
Play Share Copy
اِنَّ جَہَنَّمَ کَانَتۡ مِرۡصَادًا ﴿۪ۙ۲۱﴾
কানযুল ঈমান
২১. নিশ্চয় দোযখ ওঁৎ পেতে রয়েছে,
ইরফানুল কুরআন
২১. নিঃসন্দেহে, জাহান্নাম একটি ওঁৎ পাতার স্থান।
২২
Play Share Copy
لِّلطَّاغِیۡنَ مَاٰبًا ﴿ۙ۲۲﴾
কানযুল ঈমান
২২. উদ্ধতের ঠিকানা।
ইরফানুল কুরআন
২২. (সেটি) অবাধ্যদের ঠিকানা।
২৩
Play Share Copy
لّٰبِثِیۡنَ فِیۡہَاۤ اَحۡقَابًا ﴿ۚ۲۳﴾
কানযুল ঈমান
২৩. তারা তাতে যুগ যুগ ধরে থাকবে;
ইরফানুল কুরআন
২৩. তথায় তারা পড়ে থাকবে অনিঃশেষ, অন্তহীনকাল ধরে।
২৪
Play Share Copy
لَا یَذُوۡقُوۡنَ فِیۡہَا بَرۡدًا وَّ لَا شَرَابًا ﴿ۙ۲۴﴾
কানযুল ঈমান
২৪. (তারা) তাতে কোন প্রকার ঠাণ্ডার আস্বাদ পাবে না এবং না কোন পানীয়-
ইরফানুল কুরআন
২৪. তারা এতে না (কোনো প্রকার) শীতলতা আস্বাদন করবে, আর না কোনো পানীয়,
২৫
Play Share Copy
اِلَّا حَمِیۡمًا وَّ غَسَّاقًا ﴿ۙ۲۵﴾
কানযুল ঈমান
২৫. কিন্তু (পাবে শুধু) ফুটন্ত পানি এবং দোযখবাসীদের জ্বলন্ত পুঁজ;
ইরফানুল কুরআন
কিন্তু ফুটন্ত পানি ও পূঁজ পাবে।
২৬
Play Share Copy
جَزَآءً وِّفَاقًا ﴿ؕ۲۶﴾
কানযুল ঈমান
২৬. যেমন কর্ম তেমন ফল।
ইরফানুল কুরআন
২৬. (এটিই তাদের অবাধ্যতার) উপযুক্ত প্রতিদান,
২৭
Play Share Copy
اِنَّہُمۡ کَانُوۡا لَا یَرۡجُوۡنَ حِسَابًا ﴿ۙ۲۷﴾
কানযুল ঈমান
২৭. নিশ্চয় তারা হিসাবের ভয় করতো না;
ইরফানুল কুরআন
২৭. এ কারণে যে (আখেরাতের) হিসাবের বিন্দুমাত্রও ভয় তাদের ছিল না।
২৮
Play Share Copy
وَّ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا کِذَّابًا ﴿ؕ۲۸﴾
কানযুল ঈমান
২৮. এবং তারা আমার আয়াতগুলোকে সীমাতীত অস্বীকার করেছে।
ইরফানুল কুরআন
২৮. আর তারা সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করতো আমাদের আয়াতসমূহকে।
২৯
Play Share Copy
وَ کُلَّ شَیۡءٍ اَحۡصَیۡنٰہُ کِتٰبًا ﴿ۙ۲۹﴾
কানযুল ঈমান
২৯. এবং আমি প্রত্যেক বস্তুকে গুনে লিখে রেখেছি।
ইরফানুল কুরআন
২৯. আর আমরা (ছোটোবড়) সবকিছুই সংরক্ষণ করেছি লিখিতভাবে।
৩০
Play Share Copy
فَذُوۡقُوۡا فَلَنۡ نَّزِیۡدَکُمۡ اِلَّا عَذَابًا ﴿۳۰﴾
কানযুল ঈমান
৩০. এখন তোমরা স্বাদ গ্রহণ করো, অনন্তর আমি তোমাদের জন্য কঠিন শাস্তিকেই বর্ধিত করবো।
ইরফানুল কুরআন
৩০. (ওহে কাফেরেরা, তোমরা দুনিয়াতে বিদ্রোহ ও কুফরিতে সীমালঙ্ঘন করেই গিয়েছো,) এখন (নিজেদের কৃতকর্মের) স্বাদ আস্বাদন করো। আমরা কেবল তোমাদের শাস্তি বাড়িয়েই যাবো।
৩১
Play Share Copy
اِنَّ لِلۡمُتَّقِیۡنَ مَفَازًا ﴿ۙ۳۱﴾
কানযুল ঈমান
৩১. নিশ্চয় খোদাভীরুদের জন্য সাফল্যের স্থান রয়েছে;
ইরফানুল কুরআন
৩১. নিশ্চয় পরহেযগারদের জন্যে আছে সাফল্য।
৩২
Play Share Copy
حَدَآئِقَ وَ اَعۡنَابًا ﴿ۙ۳۲﴾
কানযুল ঈমান
৩২. বাগান এবং আঙ্গুরফল,
ইরফানুল কুরআন
৩২. (তাদের জন্যে) থাকবে উদ্যানসমূহ এবং আঙ্গুর,
৩৩
Play Share Copy
وَّکَوَاعِبَ اَتۡرَابًا ﴿ۙ۳۳﴾
কানযুল ঈমান
৩৩. এবং উঠতি যৌবনসম্পন্না সমবয়স্কা (যুবতীগণ),
ইরফানুল কুরআন
৩৩. আর (থাকবে) সমবয়স্কা কুমারীগণ,
৩৪
Play Share Copy
وَّ کَاۡسًا دِہَاقًا ﴿ؕ۳۴﴾
কানযুল ঈমান
৩৪. এবং পানীয়ের পরিপূর্ণ পেয়ালাসমূহ।
ইরফানুল কুরআন
৩৪. আর (থাকবে) উপচে-পড়া (পবিত্র পানীয়ের) পেয়ালা।
৩৫
Play Share Copy
لَا یَسۡمَعُوۡنَ فِیۡہَا لَغۡوًا وَّ لَا کِذّٰبًا ﴿ۚ۳۵﴾
কানযুল ঈমান
৩৫. যার মধ্যে না কোন অনর্থক কথা শুনবে, না মিথাবাদ;
ইরফানুল কুরআন
৩৫. সেখানে এ সব (লোকেরা) না শুনবে কোনো অনর্থক কথা এবং (একে অপরকে) না বলবে মিথ্যা।
৩৬
Play Share Copy
جَزَآءً مِّنۡ رَّبِّکَ عَطَآءً حِسَابًا ﴿ۙ۳۶﴾
কানযুল ঈমান
৩৬. পুরস্কার, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে, নিতান্তই যথেষ্ট দান;
ইরফানুল কুরআন
৩৬. এটি আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে পুরষ্কার যা (কৃতকর্মের হিসাবরূপে) যথেষ্ট (বড়) প্রতিদান।
৩৭
Play Share Copy
رَّبِّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ مَا بَیۡنَہُمَا الرَّحۡمٰنِ لَا یَمۡلِکُوۡنَ مِنۡہُ خِطَابًا ﴿ۚ۳۷﴾
কানযুল ঈমান
৩৭. যিনি রব আস্‌মানগুলো ও যমীনের এবং যা কিছু উভয়ের মধ্যে রয়েছে (সবকিছুর), রহমান, যাঁর সাথে (কেউ) কথা বলার অধিকার রাখবে না।
ইরফানুল কুরআন
৩৭. তিনি (সমস্ত) আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এদের মধ্যবর্তী সকল কিছুর পালনকর্তা, পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। (তবে কিয়ামতের দিন তাঁর পরাক্রমশালী শক্তির ভীতি এবং সর্বোচ্চ কর্তৃত্বের গৌরব এমনই মহিমান্বিত হবে যে তাঁর সৃষ্টি থেকে) কেউই তাঁর সাথে কথা বলার সামর্থ্য পাবে না।
৩৮
Play Share Copy
یَوۡمَ یَقُوۡمُ الرُّوۡحُ وَ الۡمَلٰٓئِکَۃُ صَفًّا ؕ٭ۙ لَّا یَتَکَلَّمُوۡنَ اِلَّا مَنۡ اَذِنَ لَہُ الرَّحۡمٰنُ وَ قَالَ صَوَابًا ﴿۳۸﴾
কানযুল ঈমান
৩৮. যেদিন জিবরাঈল দণ্ডায়মান হবে এবং সব ফিরিশ্‌তা সারিবদ্ধ থাকবে, (তখন) কেউ (কিছু) বলতে পারবে না, কিন্তু যাকে রহমান অনুমতি দেবেন এবং সে সঠিক কথা বলবে।
ইরফানুল কুরআন
৩৮. সে দিন জিব্রাঈল (রুহুল আমিন) এবং (সমস্ত) ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকবেন, কেউই কথা বলতে পারবেন না তিনি ব্যতীত, যাঁকে দয়াময় আল্লাহ্ ইতোমধ্যে (শাফায়াতের) অনুমতি দিয়ে রেখেছেন এবং যে (জীবনে ইসলামের শিক্ষা অনুসারে) সত্যই বলতেন।
৩৯
Play Share Copy
ذٰلِکَ الۡیَوۡمُ الۡحَقُّ ۚ فَمَنۡ شَآءَ اتَّخَذَ اِلٰی رَبِّہٖ مَاٰبًا ﴿۳۹﴾
কানযুল ঈমান
৩৯. ওটা সত্য দিন; এখন যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে সে তার রবের দিকে রাস্তা অবলম্বন করুক!
ইরফানুল কুরআন
৩৯. এটি সত্যের দিন, অতএব যে চায়, সে তার পালনকর্তার সান্নিধ্যে (করুণা ও নৈকট্যের) আবাসস্থল গ্রহণ করুক।
৪০
Play Share Copy
اِنَّاۤ اَنۡذَرۡنٰکُمۡ عَذَابًا قَرِیۡبًا ۬ۚۖ یَّوۡمَ یَنۡظُرُ الۡمَرۡءُ مَا قَدَّمَتۡ یَدٰہُ وَ یَقُوۡلُ الۡکٰفِرُ یٰلَیۡتَنِیۡ کُنۡتُ تُرٰبًا ﴿۴۰﴾
কানযুল ঈমান
৪০. আমি তোমাদেরকে এমন এক শাস্তির ভয় প্রদর্শন করছি, যা অতি নিকটে এসে পৌঁছেছে, যেদিন মানুষ দেখবে যা কিছু (কার্যাদি) তার দু’হাত অগ্রে প্রেরণ করেছে এবং কাফিরগণ বলবে, ‘হায়, যদি আমি কোন প্রকার মাটি হয়ে যেতাম!’
ইরফানুল কুরআন
৪০. নিঃসন্দেহে আমরা তোমাদেরকে আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করলাম, সেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি প্রত্যক্ষ করবে যা কিছু (আমল) সে অগ্রে প্রেরণ করেছে, এবং (প্রত্যেক) কাফের বলবেঃ ‘হায়! যদি আমি মাটি হতাম (এবং এই শাস্তি থেকে নিষ্কৃতি পেতাম)!’