Back
নূহ
Jump to Ayah Search
Play Share Copy
بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
কানযুল ঈমান
০. আল্লাহ্‌র নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু, করুণাময় (১)
ইরফানুল কুরআন
০. আল্লাহর নামে শুরু, যিনি পরম করুণাময়, সতত অসীম দয়ালু।
Play Share Copy
اِنَّاۤ اَرۡسَلۡنَا نُوۡحًا اِلٰی قَوۡمِہٖۤ اَنۡ اَنۡذِرۡ قَوۡمَکَ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَہُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ ﴿۱﴾
কানযুল ঈমান
১. নিশ্চয় আমি নূহকে তার সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরণ করেছি (এ নির্দেশ সহকারে) তোমাদের সম্প্রদায়কে সতর্ক করো! এর পূর্বে যে, তাদের উপর বেদনাদায়ক শাস্তি আসবে।
ইরফানুল কুরআন
১. নিশ্চয়ই আমরা নূহ (আলাইহিস সালাম)-কে তাঁর সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরণ করেছিলাম: ‘আপনি আপনার সম্প্রদায়কে সতর্ক করুন তাদের প্রতি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি আসার পূর্বে’।
Play Share Copy
قَالَ یٰقَوۡمِ اِنِّیۡ لَکُمۡ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ ۙ﴿۲﴾
কানযুল ঈমান
২. সে বললো, ‘হে আমার সম্প্রদায়! আমি তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট সতর্ককারী-
ইরফানুল কুরআন
২. তিনি বলেছিলেন, ‘হে আমার সম্প্রদায়! অবশ্যই আমি তোমাদের জন্যে সুস্পষ্ট সতর্ককারী,
Play Share Copy
اَنِ اعۡبُدُوا اللّٰہَ وَ اتَّقُوۡہُ وَ اَطِیۡعُوۡنِ ۙ﴿۳﴾
কানযুল ঈমান
৩. (এ মর্মে) যে, ‘আল্লাহ্‌র ইবাদত করো এবং তাকে ভয় করো আর আমার নির্দেশ মেনে চলো’।
ইরফানুল কুরআন
৩. তোমরা আল্লাহ্‌র ইবাদত করো ও তাঁকে ভয় করো এবং আমার আনুগত্য করো।
Play Share Copy
یَغۡفِرۡ لَکُمۡ مِّنۡ ذُنُوۡبِکُمۡ وَ یُؤَخِّرۡکُمۡ اِلٰۤی اَجَلٍ مُّسَمًّی ؕ اِنَّ اَجَلَ اللّٰہِ اِذَا جَآءَ لَا یُؤَخَّرُ ۘ لَوۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۴﴾
কানযুল ঈমান
৪. তিনি তোমাদের কিছু গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন এবং একটা নির্দিষ্ট মেয়াদকাল পর্যন্ত তোমাদেরকে অবকাশ দেবেন। নিশ্চয় আল্লাহ্‌র প্রতিশ্রুতি যখন আসে, তখন তা পেছানো যায় না। কোন মতে তোমরা জানতে!
ইরফানুল কুরআন
৪. তিনি তোমাদের অপরাধসমূহ ক্ষমা করে দেবেন এবং তোমাদেরকে অবকাশ দেবেন নির্ধারিত সময় পর্যন্ত। নিশ্চয় আল্লাহ্‌র (নির্ধারিত) সময় যখন আসে, তখন অবকাশ দেয়া হয় না। হায়! যদি তোমরা জানতে!’
Play Share Copy
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ دَعَوۡتُ قَوۡمِیۡ لَیۡلًا وَّ نَہَارًا ۙ﴿۵﴾
কানযুল ঈমান
৫. আরয করলো! ‘হে আমার রব! আমি আমার সম্প্রদায়কে রাতদিন আহ্বান করেছি;
ইরফানুল কুরআন
৫. নূহ (আলাইহিস সালাম) আরয করলেন, ‘হে আমার প্রতিপালক! নিশ্চয়ই আমি আমার সম্প্রদায়কে রাত-দিন আহ্বান করেছি,
Play Share Copy
فَلَمۡ یَزِدۡہُمۡ دُعَآءِیۡۤ اِلَّا فِرَارًا ﴿۶﴾
কানযুল ঈমান
৬. সুতরাং আমার আহ্বান থেকে তাদের পলায়ন করাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইরফানুল কুরআন
৬. কিন্তু আমার আহ্বান তাদের পলায়ন প্রবণতাই বৃদ্ধি করেছে।
Play Share Copy
وَ اِنِّیۡ کُلَّمَا دَعَوۡتُہُمۡ لِتَغۡفِرَ لَہُمۡ جَعَلُوۡۤا اَصَابِعَہُمۡ فِیۡۤ اٰذَانِہِمۡ وَ اسۡتَغۡشَوۡا ثِیَابَہُمۡ وَ اَصَرُّوۡا وَ اسۡتَکۡبَرُوا اسۡتِکۡبَارًا ۚ﴿۷﴾
কানযুল ঈমান
৭. এবং আমি যতোবারই তাদেরকে আহ্বান করেছি যাতে তুমি তাদেরকে ক্ষমা করো, ততোবারেই তারা তাদের কানগুলোতে আঙ্গুল দিয়ে বসেছে এবং আপন কাপড় মুড়ে নিয়েছে একগুঁয়ে হয়ে রয়েছে এবং বড়ই অহঙ্কার করেছে।
ইরফানুল কুরআন
৭. আর আমি যখন(ই) তাদেরকে (ঈমানের দিকে) আহ্বান করেছি, যাতে তুমি তাদেরকে ক্ষমা করো, তখনই তারা তাদের কানে অঙ্গুল দিয়েছে এবং তাদের মুখমন্ডল বস্ত্রাবৃত করেছে, আর (কুফরের প্রতি) জেদ ধরেছে এবং ঔদ্ধত্য প্রকাশ করেছে।
Play Share Copy
ثُمَّ اِنِّیۡ دَعَوۡتُہُمۡ جِہَارًا ۙ﴿۸﴾
কানযুল ঈমান
৮. অতঃপর আমি তাদেরকে প্রকাশ্যে আহ্বান করলাম;
ইরফানুল কুরআন
৮. অতঃপর আমি তাদেরকে আহ্বান করেছি সশব্দে।
Play Share Copy
ثُمَّ اِنِّیۡۤ اَعۡلَنۡتُ لَہُمۡ وَ اَسۡرَرۡتُ لَہُمۡ اِسۡرَارًا ۙ﴿۹﴾
কানযুল ঈমান
৯. অতঃপর আমি তাদেরকে ঘোষণা সহকারেও বলেছি এবং নিম্নস্বরে গোপনেও বলেছি’।
ইরফানুল কুরআন
৯. পরে আমি তাদেরকে প্রকাশ্যেও বুঝিয়েছি এবং গোপনেও বুঝিয়েছি।
১০
Play Share Copy
فَقُلۡتُ اسۡتَغۡفِرُوۡا رَبَّکُمۡ ؕ اِنَّہٗ کَانَ غَفَّارًا ﴿ۙ۱۰﴾
কানযুল ঈমান
১০. অতঃপর আমি বললাম ‘আপন রবের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো। তিনি মহা ক্ষমাশীল;
ইরফানুল কুরআন
১০. অতঃপর আমি বলেছি, ‘তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই তিনি মহাক্ষমাশীল।
১১
Play Share Copy
یُّرۡسِلِ السَّمَآءَ عَلَیۡکُمۡ مِّدۡرَارًا ﴿ۙ۱۱﴾
কানযুল ঈমান
১১. তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি প্রেরণ করবেন;
ইরফানুল কুরআন
১১. তিনি তোমাদের উপর প্রবল বৃষ্টিপাত করবেন,
১২
Play Share Copy
وَّ یُمۡدِدۡکُمۡ بِاَمۡوَالٍ وَّ بَنِیۡنَ وَ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ جَنّٰتٍ وَّ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ اَنۡہٰرًا ﴿ؕ۱۲﴾
কানযুল ঈমান
১২. এবং সম্পদ ও সন্তান দ্বারা তোমাদের সাহায্য করবেন আর তোমাদের জন্য বাগান বানিয়ে দেবেন ও তোমাদের জন্য নহরসমূহ প্রবাহিত করবেন।
ইরফানুল কুরআন
১২. আর তোমাদেরকে সাহায্য করবেন ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততির মাধ্যমে, আর তোমাদের জন্যে উদ্গত করবেন উদ্যান এবং তোমাদের জন্যে প্রবাহিত করবেন স্রোতধারা।
১৩
Play Share Copy
مَا لَکُمۡ لَا تَرۡجُوۡنَ لِلّٰہِ وَقَارًا ﴿ۚ۱۳﴾
কানযুল ঈমান
১৩. তোমাদের কি হয়েছে? আল্লাহ্‌র নিকট থেকে সম্মান অর্জন করার আশা করছো না!
ইরফানুল কুরআন
১৩. তোমাদের কী হলো যে, তোমরা আল্লাহ্‌র মহত্তে এবং গুপ্তভেদে আস্থা রাখো না,
১৪
Play Share Copy
وَ قَدۡ خَلَقَکُمۡ اَطۡوَارًا ﴿۱۴﴾
কানযুল ঈমান
১৪. অথচ তিনি তোমাদেরকে পর্যায়ক্রমে সৃষ্টি করেছেন।
ইরফানুল কুরআন
১৪. অথচ তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন বিভিন্ন অবস্থার মধ্য দিয়ে?
১৫
Play Share Copy
اَلَمۡ تَرَوۡا کَیۡفَ خَلَقَ اللّٰہُ سَبۡعَ سَمٰوٰتٍ طِبَاقًا ﴿ۙ۱۵﴾
কানযুল ঈমান
১৫. তোমরা কি দেখছো না আল্লাহ্‌ কিভাবে সপ্ত আস্‌মান সৃষ্টি করেছেন একের উপর এক করে?
ইরফানুল কুরআন
১৫. তোমরা কি লক্ষ্য করো না, আল্লাহ্ কিভাবে সপ্তস্তরে (অথবা অধিক পরিমাণে) বিন্যস্ত আকাশমন্ডলী পারস্পরিক সম্পৃক্ততার সাথে সৃষ্টি করেছেন?
১৬
Play Share Copy
وَّ جَعَلَ الۡقَمَرَ فِیۡہِنَّ نُوۡرًا وَّ جَعَلَ الشَّمۡسَ سِرَاجًا ﴿۱۶﴾
কানযুল ঈমান
১৬. এবং সেগুলোর মধ্যে চাঁদকে আলোময় করেছেন; এবং সূর্যকে করেছেন প্রদীপ।
ইরফানুল কুরআন
১৬. আর তিনি তাতে চাঁদকে করেছেন আলোকিত এবং সূর্যকে করেছেন প্রদীপস্বরপ (অর্থাৎ আলো এবং উত্তাপের উৎস)।
১৭
Play Share Copy
وَ اللّٰہُ اَنۡۢبَتَکُمۡ مِّنَ الۡاَرۡضِ نَبَاتًا ﴿ۙ۱۷﴾
কানযুল ঈমান
১৭. এবং আল্লাহ্‌ তোমাদেরকে উদ্ভিদের মতো যমীন থেকে উদগত করেছেন;
ইরফানুল কুরআন
১৭. আর আল্লাহ্ তোমাদেরকে উদ্ভিদের ন্যায় উদ্গত করেছেন মৃত্তিকা থেকে।* * উদ্ভিদের মতো মানব জীবনের শুরু এবং ক্রমবিকাশও রাসায়নিক ও জৈবিক পর্যায়গুলো অতিক্রম করে ধারাবাহিকভাবে সংঘটিত হয়। এজন্যে একে ‘আম্বাতাকুম মিনাল আরদ্বি নাবাতান’-এর বিস্তৃত রূপক অভিব্যক্তির মাধ্যমে বর্ণনা করা হয়েছে।
১৮
Play Share Copy
ثُمَّ یُعِیۡدُکُمۡ فِیۡہَا وَ یُخۡرِجُکُمۡ اِخۡرَاجًا ﴿۱۸﴾
কানযুল ঈমান
১৮. অতঃপর তোমাদেরকে সেটার মধ্যেই নিয়ে যাবেন এবং পুনরায় বের করবেন।
ইরফানুল কুরআন
১৮. অতঃপর তিনি তোমাদেরকে এতে (এ মৃত্তিকায়) ফিরিয়ে নেবেন এবং (আবার এ থেকেই) তোমাদেরকে (দ্বিতীয়বার) উত্থিত করবেন।
১৯
Play Share Copy
وَ اللّٰہُ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ بِسَاطًا ﴿ۙ۱۹﴾
কানযুল ঈমান
১৯. এবং আল্লাহ্‌ তোমাদের জন্য যমীনকে বিছানা করেছেন,
ইরফানুল কুরআন
১৯. আর আল্লাহ্ তোমাদের জন্যে ভূমিকে করেছেন বিস্তৃত,
২০
Play Share Copy
لِّتَسۡلُکُوۡا مِنۡہَا سُبُلًا فِجَاجًا ﴿۲۰﴾
কানযুল ঈমান
২০. যাতে সেটার প্রশস্ত রাস্তাগুলোতে চলাফেরা করতে পারো।
ইরফানুল কুরআন
২০. যাতে তোমরা চলাফেরা করতে পারো এর প্রশস্ত পথে।’
২১
Play Share Copy
قَالَ نُوۡحٌ رَّبِّ اِنَّہُمۡ عَصَوۡنِیۡ وَ اتَّبَعُوۡا مَنۡ لَّمۡ یَزِدۡہُ مَالُہٗ وَ وَلَدُہٗۤ اِلَّا خَسَارًا ﴿ۚ۲۱﴾
কানযুল ঈমান
২১. নূহ আরয করলো, ‘হে আমার রব, তারা আমার নির্দেশ অমান্য করেছে এবং এমন লোকের পেছনে পড়েছে, যার জন্য তার সম্পদ ও সন্তানগণ ক্ষতিকেই বৃদ্ধি করে দিয়েছে।
ইরফানুল কুরআন
২১. নূহ (আলাইহিস সালাম) আরয করলেন, ‘হে আমার প্রতিপালক! তারা তো আমাকে অমান্য করেছে এবং আনুগত্য করেছে এমন (অবাধ্য শ্রেণীর) লোকদের যাদের ধন-সম্পদ এবং সন্তান-সন্ততি তাদের ক্ষতিই বৃদ্ধি করেছে।
২২
Play Share Copy
وَ مَکَرُوۡا مَکۡرًا کُبَّارًا ﴿ۚ۲۲﴾
কানযুল ঈমান
২২. এবং খুব বড় ষড়যন্ত্র করেছে।
ইরফানুল কুরআন
২২. আর (জনসাধারণকে বিভ্রান্তিতে রাখতে) তারা ভয়ানক ষড়যন্ত্র করে চলেছে।
২৩
Play Share Copy
وَ قَالُوۡا لَا تَذَرُنَّ اٰلِہَتَکُمۡ وَ لَا تَذَرُنَّ وَدًّا وَّ لَا سُوَاعًا ۬ۙ وَّ لَا یَغُوۡثَ وَ یَعُوۡقَ وَ نَسۡرًا ﴿ۚ۲۳﴾
কানযুল ঈমান
২৩. এবং বলেছে, ‘কখনো বর্জন করো না নিজেদের উপাস্যগুলোকে এবং কখনো বর্জন করো না ওয়াদ্দ্‌, সুওয়া, ইয়াগূস, ইয়া’ঊক্ব ও নাসরকে’।
ইরফানুল কুরআন
২৩. আর তারা বলছিল, তোমরা তোমাদের দেবদেবিকে পরিত্যাগ করো না; আর কখনো পরিত্যাগ করো না (দেবদেবি) ওয়াদ্দ, সুওয়া, ইয়াগুছ, ইয়াউক্ব এবং নাস্রকেও।
২৪
Play Share Copy
وَ قَدۡ اَضَلُّوۡا کَثِیۡرًا ۬ۚ وَ لَا تَزِدِ الظّٰلِمِیۡنَ اِلَّا ضَلٰلًا ﴿۲۴﴾
কানযুল ঈমান
২৪. ‘এবং নিশ্চয় তারা অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে এবং তুমি যালিমদের জন্য পথভ্রষ্টতা ব্যতীত আর কিছুই বৃদ্ধি করো না’।
ইরফানুল কুরআন
২৪. আর তারা বাস্তবিকই অনেককে গোমরাহ্ করেছে। সুতরাং (হে আমার প্রতিপালক!) তুমিও যালিমদের গোমরাহীই বাড়িয়ে দাও।’
২৫
Play Share Copy
مِمَّا خَطِیۡٓــٰٔتِہِمۡ اُغۡرِقُوۡا فَاُدۡخِلُوۡا نَارًا ۬ۙ فَلَمۡ یَجِدُوۡا لَہُمۡ مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰہِ اَنۡصَارًا ﴿۲۵﴾
কানযুল ঈমান
২৫. তাদেরকে তাদের কেমন পাপরাশির কারণে নিমজ্জিত করা হয়েছে! অতঃপর আগুনে প্রবেশ করানো হয়েছে, অতঃপর তারা আল্লাহ্‌র মোকাবেলায় নিজেদের কোন সাহায্যকারী পায় নি।
ইরফানুল কুরআন
২৫. (পরিশেষে) তাদের অপরাধের কারণে তাদেরকে নিমজ্জিত করা হয়েছিল, পরে নিক্ষিপ্ত করা হয়েছিল অগ্নিতে। সুতরাং তারা আল্লাহ্‌র বিপরীতে তাদের জন্যে কাউকেই সাহায্যকারী পায়নি।
২৬
Play Share Copy
وَ قَالَ نُوۡحٌ رَّبِّ لَا تَذَرۡ عَلَی الۡاَرۡضِ مِنَ الۡکٰفِرِیۡنَ دَیَّارًا ﴿۲۶﴾
কানযুল ঈমান
২৬. এবং নূহ আরয করলো, ‘হে আমার রব! পৃথিবী পৃষ্ঠে কাফিরদের মধ্যে কোন বসবাসকারী রেখো না!
ইরফানুল কুরআন
২৬. আর নূহ (আলাইহিস সালাম) আরয করলেন, ‘হে আমার প্রতিপালক! পৃথিবীতে কাফেরদের মধ্যে কোনো গৃহবাসীকে অব্যাহতি দিও না।
২৭
Play Share Copy
اِنَّکَ اِنۡ تَذَرۡہُمۡ یُضِلُّوۡا عِبَادَکَ وَ لَا یَلِدُوۡۤا اِلَّا فَاجِرًا کَفَّارًا ﴿۲۷﴾
কানযুল ঈমান
২৭. নিশ্চয় যদি তুমি তাদেরকে থাকতে দাও, তবে তারা তোমার বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট করে ফেলবে, আর তাদের সন্তান সন্ততি হলে তারাও হবে কেবল পাপী, বড় অকৃতজ্ঞ।
ইরফানুল কুরআন
২৭. নিশ্চয়ই তুমি যদি তাদেরকে (জীবিত) অব্যাহতি দাও, তবে তারা তোমার বান্দাদেরকে গোমরাহ্ করতে থাকবে এবং জন্ম দিতে থাকবে কেবল পাপিষ্ট (এবং) জঘন্য কাফের বংশধর।
২৮
Play Share Copy
رَبِّ اغۡفِرۡ لِیۡ وَ لِوَالِدَیَّ وَ لِمَنۡ دَخَلَ بَیۡتِیَ مُؤۡمِنًا وَّ لِلۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُؤۡمِنٰتِ ؕ وَ لَا تَزِدِ الظّٰلِمِیۡنَ اِلَّا تَبَارًا ﴿۲۸﴾
কানযুল ঈমান
২৮. হে আমার রব! আমাকে ক্ষমা করো এবং আমার মাতা-পিতাকে এবং তাকে, যে ঈমান সহকারে আমার ঘরে রয়েছে এবং সমস্ত মুসলমান পুরুষ ও সমস্ত মুসলমান নারীকে; আর কাফিরদের জন্য শুধু ধ্বংসই বৃদ্ধি করো’।
ইরফানুল কুরআন
২৮. হে আমার প্রতিপালক! তুমি ক্ষমা করে দাও আমাকে, আমার পিতামাতাকে এবং যারা মুমিন হয়ে আমার গৃহে প্রবেশ করেছে তাদের প্রত্যেককে, এবং (সমস্ত) মুমিন পুরুষকে ও মুমিন নারীকে। আর যালিমদের শুধু ধ্বংসই বৃদ্ধি করো।’